Saturday, February 17, 2018

ফ্রিল্যান্সিং এ ১ ডলার প্রতি ঘন্টা থেকে ৩৩ ডলার প্রতি ঘন্টা আয় করার সাফল্য


ফ্রিল্যান্সিং এ ১ ডলার প্রতি ঘন্টা থেকে ৩৩ ডলার প্রতি ঘন্টা আয় করার সাফল্য

আমি শুরু করেছিলাম ঘন্টায় ১ ডলার আয় দিয়ে। এখন ফ্রিল্যান্সিং এ আমার আয় ঘন্টায় ৩৩ ডলার। নতুনদের অনুপ্রেরনা যোগানোর জন্য এই পোস্ট।

ধন্যবাদ! শুরুতেই বলে রাখছি আমি নিজের বাহাদুরি জাহির করার জন্য এই পোস্ট লিখছি না।
আমার এই আয় কারো জন্য হয়তো কিছুই না; আবার যারা নতুন তাদের জন্য হয়তো অনেক কিছু। আমার এই কেস স্টাডি পড়ে হয়তো কেউ নতুন উদ্দমে কাজ করার শক্তি পাবে।
২০০৯ সালের দিকে আমি অলরেডি ব্লগিং করে টাকা আয় করছি। আমি তখন মাসে মাত্র ৫০-৬০ ডলার আয় করতাম।
একদিন আমি একটা ওয়েবসাইটে ওডেস্ক এর একটা ব্যানার দেখতে পাই।
আমি ওডেস্কে গিয়ে দেখি যে সেখানে মানুষ ১০ ডলার করে ঘন্টায় আয় করছে।
আমি দেখে ভাবলাম, আরে এরা এত টাকা আয় করছে? আমি যদি ঘন্টায় ১০ ডলার করে আয় করতে পারি তাহলে তো আর কোন চিন্তাই নাই।
আমি একটা আইডি খুলে ফেললাম।
ফ্রিল্যান্সিং মানেই আপনাকে কিছু কাজ করে টাকা আয় করতে হবে।
আমি ব্লগ সেটাপ, গ্রাফিক্স ডিজাইন পারতাম, তাই এসকল কাজে বিড করা শুরু করে দিলাম।
এখন ওডেস্কে একাউন্ট খোলা আর বিড করা সহজ কিন্তু কাজ পেতে হলে আরো কিছু করতে হবে।
যেহেতু আমার কোন ওয়ার্ক হিস্টরি নেই, তাই আমি কোন কাজ পাচ্ছিলাম না।
আমি কি করলাম আমার কম্পিউটারের থেকে আমার সব কাজ যেমন লোগো, ওয়েব ডিজাইনের স্যাম্পল ইত্যাদি আমার ওডেস্ক প্রোফাইলে এড করে নিলাম।
এরপর বিড করতে থাকলাম ১ মাস। তেমন কোন সাড়া পেলাম না, তাও বিড করতেই থাকলাম।
১ মাস পর...
একটা কাজ পেয়ে গেলাম যেখানে কিছু ব্যানার ডিজাইন করতে হবে। আমার পে হবে ১ ডলার প্রতি ঘন্টা।
আমি অনেক খুশি হয়েছিলাম সেদিন।
এজন্য না যে আমি টাকা পাচ্ছি, এজন্য কারন এখন আমার প্রোফাইলে কিছু অভিজ্ঞতা যোগ হবে।
এটা খুবই জরুরী!
অনলাইনে কাজ করতে হলে আপনার ট্র্যাক রেকর্ড যেমন কয় ঘন্টা কাজ করলেন, ফিডব্যাক ইত্যাদি এর দিকে খেয়াল রাখবেন।
আমি ৭ ঘন্টা কাজ করে ৫-৬ টা ব্যানার বানালাম। আর ৭ ডলার আয় করলাম।

 

ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য গাইড লাইন।

ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য গাইড লাইন।

কয়েকটি ছোট খাট প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আমার এই পোস্ট। যে কয়েকটি প্রশ্ন ফ্রীল্যান্সিং শুরুর আগে যে কারো মনে উদয় হয়। দেখি আমি কি কি বিষয় লিখতে পারি এখানে। তবে একটি লিস্ট করে ফেলি তার আগে। সত্যি বলতে কি, আমি আমার ফ্রীল্যান্সিং নিয়ে দুটি পোস্ট করার পর এ প্রশ্ন গুলোর সম্মুক্ষীন হয়েছি। তার থেকে চিন্তা আসল সব গুলো প্রশ্ন এক করে একটা পোস্ট করার, যেন যারা আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারে না তারাও উপকৃত হয়। তার পর একটা একটা করে বিস্তারিত বলার চেষ্টা করবঃ
  • ফ্রিল্যান্সিং কেন করব।
  • ফ্রিল্যান্সিং সাইট গুলোতে কি কি কাজ করা যায়?
  • আমি কোন কাজ পারি না, আমি কিভাবে ফ্রীল্যান্সিং করব?
  • ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে আমার কোন আইডিয়া নেই। আমি কি করব?
  • আমার কি কি শিখা উচিত?
  • আমি কোন সাইটে কাজ করা শুরু করব?
  • আমি কিভাবে ফ্রীল্যান্সিং শুরু করব।
  • আমি মোটামুটি কাজ পারি, কিন্তু কি করব বুঝতে পারছি না।
  • আমি কাজ পারি, বিড করে যাচ্ছি কিন্তু কাজ পাচ্ছি না।
  • কভার লেটার লেখার নিয়ম
  • টাকা কিভাবে পাবো?


ফ্রিল্যান্সিং কি এবং কেন করব।


আপনার যদি স্বাধীনতা পছন্দ হয়, নিজ বাসায় বা যে কোন স্থান থেকে কাজ করতে ভালো লাগে, তাহলে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে কেন করবে, তা নিয়ে বিস্তারিত একটি লেখা লিখেছি। চাকরি করা ছাড়াও সুন্দর আয় করা, স্বাধীন জীবন এবং অন্যান্য।    ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতে পারবেন। নিচের লেখা দুটিও পড়তে পারেন।
 এবার লিখব ফ্রীল্যান্সিং সাইট গুলোতে কি কি কাজ করা যায় তা নিয়ে।
একদম সহজ থেকে শুরু করি, আপনি যা জানেন তা দিয়েই কাজ শুরু করতে পারবেন। লেখা লেখি, ডেটা এন্ট্রি, প্রোগ্রামিং, মার্কেটিং, টাইপিং, ডিজাইনিং, ইমেজ এডিটিং, প্রেজেন্টেশন তৈরি, ডেভেলপমেন্ট, ভার্চুলাল এসিস্ট্যান্ট সহ অনেক কিছু।  নিচে আপওয়ার্কে  কি কি জব পাওয়া যায় তার একটা স্কিনসর্ট। ছবির উপর ক্লিক করলে বড় করে দেখা যাবে। 
upwork job categories

এগুলো দেখে একটা ধারনা নেওয়া যাবে অনলাইনে কি কি কাজ পাওয়া যায়, কি ধরনের কাজ পাওয়া যায়। আপনি যদি উপরের যে কোন একটি কাজও পারেন, তাহলে আপনি অনলাইনে কাজ করতে পারবেন। যদিও এ গুলো ছাড়াও আরো অনেক ধরনের কাজ অনলাইনে রয়েছে। আপনাকে তা খুজে নিতে হবে। আপনি যদি এ কাজ গুলোর একটিও ভালো মত না পারেন, তাহলে আপনার কাছে যে বিষয়টা  ভালো লাগে এমন একটা কাজ শিখে নিতে পারেন। তারপর আপনি কাজ শুরু করতে পারেন। কাজ শিখে নিতে বেশি সময় লাগবে না। ভয় পেলে বা শুরু না করলে কিভাবে শিখবেন? আজকের দিনটি  আপনার প্রিয় বিষয়টি শেখা শুরু করার জন্য কি একটি ভালো দিন নয়?
আমি কোন কাজ পারি না, আমি কিভাবে ফ্রীল্যান্সিং করব?
কোন কাজ না জানলে শিখে নিন। যে কোন কিছুই শিখতে পারেন। বা উপরের স্কিনশর্ট থেকে দেখে যে সব বিষয় ভালো লাগে, সে গুলো নিয়ে পড়ালেখা করতে পারেন। এ লেখাটি দেখতে পারেনঃ
একটা কথা কি, মানুষ যা নিয়ে ঘটাঘাটি করে সে দিকেই এক্সপার্ট হয়। কেউ প্রথম দিন ই সফল হয় না। আপনি যদি আজ থেকেই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেন তাহলে আজই না হোক কাল বা এক মাস পর অথবা এক বছর পর এক জন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে পারবেন। আর আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করতে গিয়ে ধোঁকা খান তাহলে আগামি কাল আপনি ঐসব দিক এড়িয়ে ভালো দিকে যেতে পারবেন। আপনি যদি প্রথাগত চাকরি করতে না চান, তাহলে আজ থেকেই ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে জানা শুরু করুন। এখানে কাজের অভাব নেই। বিষয়ের ও অভাব নেই। আপনি সহযেই আপনার পছন্দের বিষয় নির্বাচন করে সামনে এগুতে পারবেন। অথবা একটা বিষয় নির্বাচন করলেন। তার পর দেখলেন আপনার ভালো লাগে না, আপনি সহজেই অন্য বিষয়ে পরিবর্তন করতে পারবেন। তবে একটা বিষয় কে নির্বাচিত করে সামনে এগুলে ভালো। একটা বিষয় নিয়ে যে যত ঘাটবে সে তত ঐ বিষয় নিয়ে দক্ষ হতে পারবে। সংক্ষেপে বলতে গেলে, আপনি যদি গ্রাফিক্সের কাজ জেনে থাকেন তাহলে চেষ্টা করবেন সব সময় গ্রাফিক্স রিলেটেড কাজ করার জন্য। দক্ষ মানুষের স্থান সব সময়েই উপরের দিকে, এবার তা যে বিষয়েই হোক না কেন। আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে এক জন ফ্রিল্যান্সারকে এক সাথে অনেক কিছুর কাজ করতে হয়। সাজতে হয় ওয়ান ম্যান আর্মি। যাই করুন না কেন, আপনার লক্ষ্য কিন্তু স্থির রাখতে হবে।
আমার কি কি শিখা উচিত?
আগে যে কোন একটা বিষয়ে দক্ষ হতে হবে। এরপর? এরপর অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলতে একটু সময় দিতে হবে। ঘাটাঘাটি করতে হবে। যারা অনেক দিন থেকে কাজ করে, তাদের প্রোফাইল দেখতে হবে। তাদের প্রোফাইল দেকে তাদের প্রোফাইলের মত নিজের প্রোফাইল সাজাতে হবে। এবং ইংরেজীতে একটু দক্ষ হতে হবে। এমন না যে ফ্লুয়েন্টলি আপনাকে কথা বলতে হবে বা লিখতে হবে। অন্তত একটি জব পোস্ট পড়ে কি কি করতে বলছে, কি কি করতে হবে এবং ক্লায়েন্টের সাথে কথা বলার মত ইংরেজী জ্ঞান থাকতে হবে।

আমি কোন সাইটে কাজ করা শুরু করব?
আপনি যদি কিছু কাজ জানেন, তাহলে নিচের যেকোন একটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট খুলে ঐ মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে আগে ভালো করে জানুন। প্রত্যেকটা মার্কেটপ্লেস এ নিজের প্রোফাইল সাজাতে হয়। প্রোফাইলে নিজে কি কি কাজ পারি তা যুক্ত করতে হয়। নিজে যেটা পারি, সেটা সত্যি পারি কিনা, তা জন্য অনলাইন পরীক্ষা দিতে হয়। এসব করতে পারলে বুঝতে পারবেন আপনি কাজ করার জন্য উপযুক্ত। এরপর কাজ পাওয়ার জন্য, কাজ করার জন্য বিড করতে থাকুন। যে কাজটি পারবেন বলে মনে হয় তাতে বিড করুন। ক্লায়েন্টকে সুন্দর একটা মেসেজ দিন। কাজ পেতে বেশি সময় লাগবে না। আমি এখানে কিছু মার্কেটপ্লেসের লিঙ্ক দিচ্ছি। এর বাহিরে আরো অনেক গুলো মার্কেটপ্লেস রয়েছে।

আমি মোটামুটি কাজ পারি, কিন্তু কি করব বুঝতে পারছি না।।
কাজের জন্য বিড করুন, নিয়মিত করবেন। যে কাজটা আপনি পারবেন বলে আপনি কনফিডেন্ট। যদি না পারেন, তাহলে বিড করার পূর্বে আগে গুগলে সার্চ করে ঐ কাজটি সম্পর্কে আইডিয়া নিন। আপনি শিখে নিতে পারেন। এভাবে শিখতে শিখতে এক্সপার্ট হয়ে যেতে পারবেন। সুন্দর করে যদি আপনি জবের জন্য এপ্লিকেশন করার সময় মেসেজ দিয়ে থাকেন, কেন আপনি কাজটা করতে চান, কিভাবে আপনি কাজটা সম্পুর্ণ করবেন, তা বুঝিয়ে দিলে একটা না একটা এপলিকেশনের রিপ্লাই পাবেনই। আর রিপ্লাতে সাধারনত জিজ্ঞেস করা হয় কখন কাজটি আপনি শুরু করতে পারবেন, কত দিন সময় লাগবে ইত্যাদি। এগুলো সুন্দর মত বুঝিয়ে দিলে ক্লায়েন্ট আপনাকে কাজ দিবে।
কভার লেটার লেখার নিয়ম
আপনি যদি নিয়মিত বিড করে থাকেন, তারপর ও কোন কাজ না পান তাহলে আপনার কভার লেটার টা একটু অন্যরকম ভাবে লেখার চেষ্টা করুন। ক্লায়নেটের জাগায় আপনাকে চিন্তা করুন। কিভাবে একজন এপ্লাই করলে আপনি তাকে হারায় করতেন। আশাকরি কাজ হবে।   সবাই চায় অভিজ্ঞতা। আপনার কভার লেটারে আপনি নিজে শেখার সময় যে কাজ গুলো করেছেন, সেগুলো দিতে পারেন।
কভার লেখার নিয়ম বলতে আসলে কিছু না। বিশাল একটা মেসেজের থেকে সিম্পল, সরাসরি কাজের কথা দিয়ে কভার লেটার লিখলে সহজেই ক্লায়েন্টের আকর্ষন পাওয়া যায়। জব পোস্টটি পড়বেন, এরপর ক্লায়েন্ট কি কোন প্রশ্ন করেছে কিনা, সে গুলো কভার লেটারে উল্ল্যেখ করবেন। আপনার কোন প্রশ্ন আছে কিনা, সে প্রশ্ন করবেন। আপনি কিভাবে কাজটি সম্পুর্ণ করবেন তা লিখবেন। কেন আপনি জবটি কমপ্লিট করতে পারবেন, তা লিখবেন। এভাবেই পারফেক্ট কভার লেটার লিখে ফেলতে পারবেন।। অন্য কাউকে ফলো না করে নিজের মনের থেকে যেটা লিখতে ইচ্ছে করবে তাই লিখবেন কভার লেটারে।
কাজ না করলে অভিজ্ঞতা কিভাবে হবে তাই না? যদি প্রথমে কেউই কাজ দিতে না চায়, তাহলে ফ্রী কাজ করার চেষ্টা করুন। নিচের লেখাটা দয়া করে পড়ুন।
টাকা কিভাবে পাবো?
আশা করি আপনি কাজ পাবেন। যদি কাজ না পান, তাহলে হতাশ হবে না। নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করুন নিয়মিত। কাজ পান নাই বলে বসে থাকার কোন মানে হয় না। আর কাজ পেলে কাজ কমপ্লিট করার পর আপনার একাউন্টে টাকা জমা হবে। সেখান থেকে আপনি ব্যাঙ্কে ট্রন্সফার করতে পারবেন।  ওডেস্ক, ইল্যান্স ইত্যাদি ব্যাঙ্ক সাফোর্ট করে। অন্যান্য মার্কেটপ্লেস থেকে আপনি মানিবুকার্স বা এমন কোন সিস্টেমে টাকা আনতে পারবেন। টাকা রুজি করলে দেখবেন হাতে আসার অনেক গুলো পথ পেয়ে যাবেন। কিভাবে টাকা হাতে পাবেন, সে চিন্তা আপাতত না করলেও হবে। সবার আগে কিভাবে একটি জব কমপ্লিট করতে পারবেন, তা নিয়ে কাজ করতে থাকুন। কাজ কমপ্লিট করার পর টাকা ক্লায়েন্ট রিলিজ দেওয়ার পর আপনার মার্কেটপ্লেসের একাউণ্টে জমা হবে। এবং ঐখান থেকে সহজেই অনেক গুলো পথে আপনার নিজের হাতে টাকা নিয়ে আসতে পারবেন। পেপাল নেই, বা আপনার কার্ড নেই, এসব নিয়ে এখন চিন্তা না করলে হবে। এবং এসব নেই বলে কাজ করা বন্ধ করার কোন মানে হয় না।
টাকা হাতে আনার জন্য আপনি মাস্টারকার্ডও ব্যবহার করতে পারেন। আপনাকে কার্ড দিবে। আপনি আপওয়ার্ক বা ফ্রিল্যান্সার  থেকে কার্ডে টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন। এবং বাংলাদেশের যে কোন এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন। কার্ডের জন্য ফ্রী আবেদন করার জন্য পেওনিয়ারের সাইটে গিয়ে সাইন আপ করুন। নাম, ঠিকানা, ইমেইল, ইত্যাদি দেওয়ার সম একটু নির্ভুল ভাবে দেওয়ার চেষ্টা করুন। এর পর আপনার ঠিকানায় কার্ড চলে আসবে। ফ্রি কার্ড। পরে যে কোন সময় কার্ডে টাকা ট্রান্সফার করে একটিভ করতে পারবেন। আর একটিভ করার পর আপনি যে কোন মার্কেটপ্লেসে কার্ড যুক্ত করে কার্ডে টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন।
টাকা কি সত্যিই পাবো?
জ্বি, যে কোন কাজ সম্পুর্ণ করলে সত্যিই টাকা পাবেন।
দোয়া করি আপনার ফ্রীল্যান্সিং জীবন অনেক সুন্দর হোক।
এ সম্পর্কিত দুই একটা লেখাঃ

Wednesday, November 29, 2017

Fineptc

                               Earn an extra income from the comfort of your own home.
                               Earn an extra income from the comfort of your own home.

Welcome to your future!

Fineptc.com is a high quality paid-to-click business. What this means for you is that we will pay you hard cash for simply viewing our sponsored advertisements. All you have to do is create a free account and then spend a few minutes each day viewing our advertisers' websites to increase your account balance. When you have earned $10,000 account balance, you can request withdraw to Payza and we will send you a cash payment! Click here to create a free account!
http://www.fineptc.com/index.php?ref=jahirulh93

  • Get Paid Cash To Click Links!
  • $10 Per PTC Click
  • 50% Affiliate Earnings For Referrals
  • Links Available Daily, Guaranteed
  • Reputable Business Ownership
  • Quality Member Support
  • Excellent Advertising Rates
  • Free To Join, Free To Earn!

Labels:

cryptopay.me

Registration via the referral link is available to new users only. Credit is received for each new account in active use (has logged in within 2 weeks). Credits are non-transferable, have no cash value, are at the discretion of the Cryptopay team, and may be revoked at any time.

mecryptopay.me


cryptopay.me

Earn bitcoins and give discounts to your friends

Labels:

National University, Bangladesh

National University, Bangladesh


Labels:

Board of Intermediate and Secondary Education, Comilla- |মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, কুমিল্লা

Board of Intermediate and Secondary Education, Comilla-

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, কুমিল্লা

 

Labels:

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা Board of Intermediate and Secondary Education, Dhaka


Labels:

Bangladesh Madrasah Education Board- | বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড

Bangladesh Madrasah Education Board- | বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড

Labels:

wad.ojooo

Labels:

Paidverts

PaidVerts

Labels:

Data Base Management (M.S Access)

ম.এস একসেস পরিচিতি ও ব্যবহার

Data Base Management (M.S Access)
(এম.এস একসেস)
         ডেটা বা উপাত্ত কি ?
কোন বিষয় বা জিনিষের নামকেই সাধারণ ভাবে ডেটা বা উপাত্ত বলে। যেমন: অবস্থা, সময়, পরিমমাণ, মূল্য ইত্যাদি নির্দেশক বিভিন্ন শব্দ বা সংখ্যা ডেটার উদাহরণ। ডেটা একটি বহুবচন শব্দ, যার একবচন ডেটাম।
         তথ্য বা ইনমরমেশন কি ?
সংগৃহীত ডেটা বা উপাত্ত প্রক্রিয়াকরণের পর প্রয়োজন মত সাজানো বা অর্থপূর্ণ অবস্থাকে তথ্য বা ইনফরমেশন বলা হয়।
ঋ    ডেটা সংগঠন কি ?
কম্পিউটারের মাধ্যমে প্রক্রিয়াকণের উপযোগী ডেটা বা উপাত্তের বিশেষ সংগঠনকে ডেটা সংগঠন বা ডেটা ষ্ট্রাকচার বলা হয়। ক্যারেক্টর বা অক্ষর, ফিল্ড বা ক্ষেত্র রেকর্ড, ফাইল,ডেটাবেস প্রভৃতি ডেটা সংগঠনের অংশ।
ঋ    ফিল্ড, রেকর্ড ও ফাইল কি ?
ফিল্ড ঃ ডেটা সংগঠনে কয়েকটি ক্যারেক্টর বা (বর্ণ,অংক, ইত্যাদি) নিয়ে গঠিত একটি আইটেমকে ফিল্ড বলা হয়। উদাহরণঃ Masud, Meena, Phone: 01736360897 ইত্যাদি।
রেকর্ড ঃ পরষ্পর সম্পর্কযুক্ত কয়েকটি ফিল্ড নিয়ে একটি রেকর্ড গঠিত হয়। যেমন: একজন পরীক্ষার্থীর পরীক্ষার নাম, রোল নং, প্রাপ্ত নম্বর ইত্যাদি সমন্বয়ে একটি রেকর্ড গঠিত হয়।
ফাইল ঃ পরষ্পর সম্পর্কযুক্ত কতকগুলো রেকর্ডের সুসংবদ্ধ সমন্বয়কে ডেটা ফাইল বলে। যেমন: শিক্ষকদের বেতন ও সম্মানী প্রদানের রেকর্ড নিয়ে বেতন প্রদানের ফাইল তৈরী হয়।
ঋ    ডেটাবেস কি ?
ডেটাবেস বলতে ডেটা ভান্ডার বা ডেটা সম্ভারকে বুঝায়। সাধারণত: পরষ্পর সম্পর্কযুক্ত কতকগুলো ডেটা ফাইল নিয়ে একটি ডেটাবেস গঠিত হয়। উদাহরণ: কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার ফলাফল সংরক্ষনের ফাইল, শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন ভাতা প্রদানের ফাইল, প্রতিষ্ঠানের আয়-ব্যয়ে ফাইল প্রভৃতি সমন্বয়ে ঐ প্রতিষ্ঠানের ডেটাবেস হতে পারে।
ডেটাবেসে ডেটা বা উপাত্তগুলো সাধারণত: সারি বা কলাম সমন্বয়ে গঠিত টেবিল আকারে সুসজ্জিত থাকে। যা থেকে নির্দিষ্ট কোন উপাত্ত অতি দ্রুত ও সহজে সনাক্ত করা যায়, প্রয়োজনীয় উপাত্তগুলো পছন্দের আঙ্গিকে সাজানো যায় বা পরিবর্তন করা যায় এবং চুড়ান্ত রিপোর্ট তৈরী করা যায়।
ঋ    ডেটাবেস প্যাকেজ কি ?
ডেটাবেস ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনার জন্য ব্যবহৃত প্যাকেজ প্রোগ্রামকে ডেটাবেস প্যাকেজ বলা হয়। বহুল ব্যবহৃত কয়েকটি ডেটাবেস প্যাকেজ প্রোগ্রাম হলো- dBase, FoxBase, Foxpro, Access, Oracle ইত্যাদি।
ঋ    একসেস কি ধরণের প্রোগ্রাম ?
মাইক্রোসফট একসেস একটি উইন্ডোজ ভিত্তিক শক্তিশালী রিলেশনাল ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিষ্টেম বা প্রোগ্রাম। প্রোগ্রামিং সম্পর্কে কোন ধারণা না থাকলেও মাইক্রোসফট একসেস নিয়ে খুব সহজেই শক্তিশালী আকর্ষনীয় এপ্লিকেশন তৈরী করা যায়। একটি একসেস ডেটাবেসে এক বা একাধিক টেবিল ছাড়াও কোয়েরি, ফর্ম, রিপোর্ট, ম্যাক্রো, মডিউল ইত্যাদি থাকতে পারে। বর্তমানে একসেস ডেটাবেস একটি সর্বজনীন ডেটাবেস প্রোগ্রাম হিসেবে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।
ঋ    একসেস ডেটাবেসের উপাদান কি কি ?
ডেটা টেবিল হলো যে কোন ডেটাবেসের অন্যতম প্রধান উপাদান। অন্যান্য ডেটাবেস প্রোগ্রামে উপাত্ত সমূহ একটি একক টেবিল আকারে সংরক্ষিত থাকে কিন্তু একটি এবসেস ডেটাবেসে এক বা একাধিক টেবিল ছাড়াও কোয়েরি, ফর্ম, রিপোর্ট, ম্যাক্রো, মডিউল ইত্যাদি থাকতে পারে।
ঋ    কোয়েরি কি ?
কোন ডেটা টেবিলে অসংখ্য ডেটা থেকে প্রয়োজনীয় ডেটাকে প্রদর্শনের সহজ ও দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থাই হলো কোয়েরি। কোয়েরির সাহায্যে নির্দিষ্ট ফিল্ডের ডেটা নির্দিষ্ট শর্তানুসারে প্রদর্শস করা এবং তা ছাপিয়ে উপস্থাপন করা যায়। কোয়েরি বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে। যেমন : সিলেক্ট কোয়েরি, প্যারামিটার কোয়েরি, ক্রশট্যাব কোয়েরি, একশন কোয়েরি এবং এসকিউএল কোয়েরি ইত্যাদি।
ঋ    ফর্ম কি ?
ডেটাবেস প্রক্রিয়াকৃত বা চূড়ান্তভাবে মনোনীত ডেটা প্রদর্শন ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রন করার মাধ্যমকে ফর্ম বলে। সাধারণত ফর্মের মাধ্যমেই ডেটাকে উপস্থাপন করা হয়। ডেটা টেবিলের ন্যায় ফর্মেও ডেটা এন্ট্রি করা যায়। এ জন্য প্রথমে প্রয়োজন মত ফর্ম ডিজাইন করে নিতে হয়। ফর্মে গ্রাফিক্স, চিত্র ও টেক্সটের সমন্বয় করা যায়।
ঋ    রিপোর্ট কি ?
ডেটা টেবিলে ডেটা বিভিন্ন ভাবে সাজানো থাকে। ডেটাবেস থেকে প্রয়োজনীয় ডেটা সমূহ প্রতিবেদন আকারে প্রদর্শনের ব্যবস্থাকে রিপোর্ট বলে। ডেটা টেবিলের ডেটা সরাসরি প্রিন্ট না করে রিপোর্ট তৈরী করে অপেক্ষাকৃত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা যায়।
রিপোর্ট আবার কয়েক ধরণের হতে পারে। যেমন ঃ-
১। ডিটেইল রিপোর্ট।   ২। সামারী রিপোর্ট।   ৩। ক্রশ-ট্যাবুলেশন রিপোর্ট।
৪। রিপোর্ট উইথ গ্রাফিক্স এন্ড চার্ট।  ৫। রিপোর্ট উইথ ফর্মস। ৬। রিপোর্ট উইথ লেবেল।
ঋ    পেজ কি ?
ইন্টারনেটে মাইক্রোসফট একসেস বা SQL সার্ভারে সংরক্ষিত ডেটা নিয়ে কাজ করার জন্য ডেটাবেস একসেস পেজ তৈরী করা যায়। ডেটাবেস একসেস পেজ-এ ট্যাবের আওতায় সংরক্ষিত থাকে। একসেস পেজ মাইক্রোসফট একসেল বা এ জাতীয় অন্যান্য উৎসের ডেটা নিয়েও কাজ করা যায়।
ঋ    ম্যাক্রো কি ?
ম্যাক্রো হচ্ছে এক ধরণের ছোট প্রোগ্রাম। এ ট্যাবে কিক করলে বর্তমান ডেটাবেসের সকল ম্যাক্রো প্রোগ্রামগুলোর তালিকা দেখা যায়। এখান থেকে কোন ম্যাক্রো সংশোধন বা নতুন ম্যাক্রো তৈরী করা যায়।
ঋ    মাইক্রোসফট একসেস লে-আউট উইন্ডোর পরিচিতি ।
কম্পিউটার চালু হওয়ার পর Start > Programs/All Programs > Microsoft Access > Enter বার্টন/কী চাপলে অথবা মাউসের দ্বারা  Microsoft Access এর উপর ক্লিক করলে মাইক্রোসফট একসেস প্রোগ্রামটি পর্দায় সচল হয়।
Microsoft Access এর লে-আউট উইন্ডেতে টাইটেল বার, মেনু বার, ডাটাবেস টুলবার, ষ্ট্যাটাস বার, টাস্ক বার ইত্যাদি থাকে।
 টাইটেল বার ঃ উইন্ডোর শীর্র্ষদেশে মাইক্রোসফট একসেস লেখা লাইন বা বারকেই টাইটেল বার বলে।
 মেনুবার ঃ টাইটেল বারের নীচে File, Edit, View, Insert, Tool, Window, Help  লেখা লাইন বা বারকে মেনুবার বলে।
 টুলবার ঃ সাধারণত: টাইটেল বারের নীচে বিভিন্ন আইকন বা চিত্র সম্বলিত বারকেই টুলবার বলে। মাইক্রোসফট একসেসে বিভিন্ন টুলবার রয়েছে। তন্মধ্যে ডেটাবেস টুলবারটি ডিফল্ট হিসেবে সেট করা থাকে। টুলবার উইন্ডো থেকে যে কোন টুলবারকে এক্টিভ উইন্ডোতে হিড বা ডিসপ্লে করানো যায়।
 ষ্ট্যাটাস বার ঃ উইন্ডোর নীচে ষ্টার্ট-আপ বা টাস্ক বারের উপরে যেখানে Ready (রেডি) লেখা থাকে তাকে ষ্ট্যাটাস বার বলে। এই বারে সর্বদা বিশেষ তথ্য প্রদর্শন করে।
 কন্ট্রোল মেনু ঃ টাইটেল বারের শুরুতে চাবি চিহ্নিত বক্সে মাউসের ক্লিক করলে একটি মেনু প্রদর্শিত হয়। একে কন্ট্রোল মেনু বলে।
 কোজ ঃ টাইটেল বারের ডান পাশে ক্রস (Í) চিহ্নিত বার্টনকে কোজ বর্টন বলে। এই বার্টনে কিক করে চলমান উইন্ডো থেকে বের হওয়া যায়।
 মিনিমাইজ ঃ টাইটেল বারের ডান পাশে বিয়োগ (-)চিহ্নিত বার্টনকে মিনিমাইজ বার্টন বলে। উইন্ডোকে বড় থেকে ছোট করার জন্য এ বার্টনে কিক করতে হয়।
 ম্যাক্সিমাইজ ঃ টাইটেল বারের ডান পাশে বর্গাকার (¨) চিহ্নিত বার্টনকে ম্যাক্সিমাইজ বার্টন বলে। উইন্ডোকে ছোট থেকে বড় করার জন্য এ বার্টনে কিক করতে হয়।
ঋ    মাইক্রোসফট একসেস-এ একটি নতুন ডেটাবেস টেবিল তৈরী করার পদ্ধতি কি ?
মাইক্রোসফট একসেসে দুই ভাবে টেবিল তৈরী করা যায়। টেবিল উইজার্ড (Table wizard) ডিজাইন ভিউ (Design view) থেকে।
  টেবিল উইজার্ড- এ টেবিল তৈরী করার পদ্ধতি ঃ
ডেটাবেজ উইন্ডো থেকে Create Table by using Wizard- এ ডবল কিক করলে টেবিল উইজার্ড বক্স আসবে।
 উইজর্ডের বাম দিকে Sample Table লেখা অংশে বিভিন্ন টেবিলের নাম থেকে প্রয়োজন মত টেবিল নির্বাচন করতে হবে। এটা নির্বাচন করা হলে উইজার্ডের মাঝের অংশে এটির ফিল্ড সমূহ প্রদর্শিত হবে। সেখান থেকে পছন্দ মত ফিল্ড নির্বাচন করলে তা উইজার্ডের ডান পাশে প্রদর্শিত হয় এবং নতুন টেবিলের ফিল্ড নাম হিসেবে বিবেচিত হয়।
 ফিল্ড নির্বাচন করা ঃ ফিল্ড নির্বাচিত করা হলে নির্বাচিত ফিল্ড সমূহ Field in my new table বক্সের মধ্যে প্রদর্শিত হবে।
             .>   চিহ্নিত বোতাম কিক করে একটি ফিল্ড নির্বাচন করা যায়।
            .>>  চিহ্নিত বোতাম কিক করে সকল ফিল্ড একসাথে নির্বাচন করা যায়।
            .<    চিহ্নিত বোতাম কিক করে একটি ফিল্ড বাতিল করা যায়।
            .<<  চিহ্নিত বোতাম কিক করে সকল  ফিল্ড বতিল করা যায়।
 উইজার্ডের বাম অংশ থেকে Student নির্বাচন করে মাঝের অংশে যথাক্রমে StudentID, First Name, Address, City, Student Number ফিল্ডগুলোতে ডবল কিক করে তা নির্বাচিত করে Finish বার্টনে কিক করলে Student নামে একটি টেবিল তৈরী হবে।
 ডিজাইন ভিউ- এ টেবিল তৈরী করার পদ্ধতি ঃ
ডেটাবেস উইন্ডো থেকে টেবিল ট্যাব নির্বাচন করে এ ডবল ক্লিক করলে ডিজাইন ভিউ আসবে।
 ফিল্ড নেম কলামের প্রথম রো হতে পর্যায়ক্রমে StudentID, First Name, Address, City, Student Number ইত্যাদি লিখতে হবে। Data Type হিসেবে Text নির্বাচন করতে হবে।
 টেবিল Save করার জন্য ফাইল মেনু থেকে Save অপশনে কিক করলে  Save As ডায়ালগ বক্স আসবে টেবিলের নাম লিখে Ok বার্টনে ক্লিক করলে সেভ হবে।
 এবার ফাইল মেনু থেকে Close অপশনে ক্লিক করতে হবে।

Labels:

POWER POINT PRESENTATION

POWER POINT PRESENTATION

  সূচনা ঃ
এমন একটি কম্পিউটার প্রোগ্রাম কল্পনা করা যাক যা গতিশীল দৃশ্যমান প্রেজেন্টেশন তৈরী ও গঠণ করতে পারে এবং যার মধ্যে নিম্নলিখিত বিষয়বস্তুগুলো অন্তর্ভুক্ত করা যায়। যেমন ঃ রঙিন ছবি বা ইমেজ, শব্দ, সচল চিত্র বা এনিমেশন, চার্ট ও গ্রাফ। এবং যা শ্রোতাদের জন্য লিখিত বক্তব্য তৈরী করে দেবে। প্রেজেন্টেশনের প্রতিটি স্লাইড নিজ কম্পিউটারের সাহায্যে চালানো যাবে। Microsoft Powerpoint (xp) এগুলো সবই করতে সম। শুধু তাই নয়, আরও অনেক কিছুই করতে সম।
 Microsoft Powerpoint Open
  Microsoft PowerPoint যেভাবে ওপেন করতে হবে।
 Start > All Programs/ Programs > Microsoft PowerPoint > Enter  দিলেই ওপেন হয়ে যাবে। এছাড়াও কিবোর্ড থেকে কমান্ড তৈরী করে নিয়েও সহজে এবং দ্রুত ওপেন করা যায়।
    Taitle Bar :
 Microsoft PowerPoint (xp) Windows  এর একবারে উপরে যে বরাটি রয়েছে তাকে Application Title Bar  বলা হয়। এই বারের সর্ববামে পাওয়ার পয়েন্টের নিজস্ব লগো থাকে। লগোর পরেই থাকে এ্যাপ্লিকেশ প্রোগ্রামের নাম Microsoft Powerpoint  তারপর হাইফেন (-) এবং তৃতীয় বন্ধনীর ভিতর থাকে ডকুমেন্টের নাম। নিজে কোন নাম না দেওয়া পর্যন্ত কম্পিউটার নিজস্বভাবে Microsoft Powerpoint -[presentation1]  অথবা -[presentation2] এই নামগুলো দিয়ে থাকে।
   মেনু বার ঃ
 পাওয়ার পয়েন্টে বিভিন্ন কাজ করার জন্য এখানে কয়েকটি মেনু শ্রেণীগত ভাবে অবস্থান করে। শ্রেণীগত বলার অর্থ প্রত্যেকটি মেনু আবার অনেকগুলো অপশনের সমন্বয়ে গঠিত। যেমন File. Edit, View, Insert, Format, Tools, Slide show, Window, Help ইত্যাদি মেনু আছে। File মেনুতে কিক করলে New, Open, Close, Save  ইত্যাদি সহ মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের মেনুবারের অনুরূপ বিভিন্ন কমান্ডের তালিকা দেখতে পাওয়া যায়। এবং এগুলোকে ব্যবহার করে গুরুত্বপূর্ণ কার্য সম্পন্ন করা হয়।
  ষ্ট্যান্ডার্ড টুলবার ঃ
 ষ্ট্যন্ডার্ড টুলবারে ফাইল খোলা ও বন্ধ করাসহ মেনু বারের কাজগুলোই চিত্র যুক্ত টুলস হিসেবে দেয়া থাকে। এই চিত্রের উপর কমান্ড বা কিক করেই প্রয়োজনীয় কার্য সম্পন্ন করা যায়।
   ফর্মেটিং টুলবার ঃ
 ফর্মেটিং টুলবারের সাহায্যে লেখা ফর্মেটিং করা সহ বিভিন্ন বেসিক বিষয়ে চিত্রযুক্ত টুল দেয়া থাকে।
  আউট লাইন প্যান ঃ
 স্বাভাবিক অবস্থায় এই অংশে প্রেজেন্টেশন স্লাইড নিয়ে কাজ করা হয় এবং গঠনগত দিক প্রদর্শিত হয়।
 স্লাইড আইকন বক্স ঃ এই বক্সে স্লাইডের ছোট রূপ প্রদর্শিত হয়। এতে করে সহজে স্লাইড সম্পর্কে জানা যায়।
  স্লাইড প্যান ঃ পর্দার মাঝের প্রধান অংশ; যেখানে স্লাইড নিয়ে কাজ করা হয়।
  স্লাইডের নমুনা ঃ কোন স্লাইড নির্বাচন করার পর স্লাইড প্যানে নমুনা স্লাইড প্রদর্শিত হয়।
  মিনিমাইজ বার্টন ঃ এপ্লিকেশন উইন্ডোকে টাস্কবারের একাটি বার্টনে পরিণত করে।
 ম্যাক্সিমাইজ বার্টন ঃ উইন্ডোকে বড় করে। সম্পূর্ণ স্কীন জুড়ে প্রদর্শিত হয়। উইন্ডো ম্যাক্সিমাইজ করা থাকলে রিষ্টোর বার্টন প্রদর্শিত হয়। এই রিষ্টোর বার্ট উইন্ডোকে পূর্বের আকারে নিয়ে যেতে পারে।
 কোজ বার্টন ঃ এই বার্টনে কিক করে প্রোগ্রাম উইন্ডো বন্ধ করা যায়।
 ভিউ টুলবার ঃ স্লাইডকে বিভিন্ন ভাবে দেখার জন্য কয়েকটি টুল বারে অবস্থান করে।
 স্লাইড কাউন্টার ঃ এখানে বর্তমান স্লাইডটির নম্বর প্রদর্শিত হয়।
 আউট লাইন প্যান স্ক্রলবার ঃ আউটলাইন প্যানে স্ক্রল করার জন্য বারকে সামনে বা পিছনে ড্রাগ করা হয়।
 ড্রয়িং টুলবার ঃ আঁকার জন্য প্রয়োজন এমন বিভিন্ন অপশনের চিত্র।
 নোটস প্যান ঃ নরমাল মোডে থাকা অবস্থায় এই অংশে বর্তমান স্লাইড সম্পর্কে নোট লিখে রাখা যায়।
 অফিস এসিসটেন্ট ঃ পাওয়ার পয়েন্টে কাজের সময় বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতার জন্য অফিস এসিসটেন্ট একটি উপযুক্ত টুল। যখনই কোন সাহায্যের প্রয়োজন হবে সঙ্গে সঙ্গে অফিস এসিসটেন্ট এর উপযুক্ত বক্সে প্রশ্নটি টাইপ করে সার্চ করলে সমাধান পাওয়া যায়।
উইন্ডোতে যদি অফিস এসিসটেন্ট দেখতে না পাওয়া যায় তাহলে Help > Office Assistant এ মাউসের পয়েন্টার দিয়ে কিক করলে অফিস এসিসটেন্ট পাওয়া যাবে
 এরপর অফিস এসিসটেন্টের উপর কিক করলে প্রশ্ন লেখার বক্স আসবে যার উপরে লেখা থাকবে What I would you like to do ? এবার বক্সে নিজের প্রশ্নটি টাইপ করতে হবে। যেমন  লেখা যেতে পারে What is new in powerpoint  অথবা শুধু প্রশ্নের জন্য প্রয়োজনীয় মূল শব্দটি টাইপ করলেও চলবে যেমন  ঘবি এরপর সার্চ বার্টনে কিক করতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রশ্নটি যদি কম্পিউটারের কাছে বোধগম্য হয় তবে উত্তরসহ একটি মেনু ওপেন হবে।
 টেক্স লে-আউট স্লাইড তৈরীর প্রক্রিয়া ঃ
 কর্মপদ্ধতি ঃ ১
মেনুবার থেকে Insert > New Slide অপশনে মাউসের পয়েন্টার দিয়ে ক্লিক করতে হবে।
 কর্মপদ্ধতি ঃ ২
এই টাস্ক প্যানে ডিফল্ট হিসেবে দেয়া সকল লে-আউট দেখা যাবে। সব ধরনের লে আউট টাইপ দেবার জন্যে টাস্ক প্যানের স্ক্রলবক্সে মাউস পয়েন্টার চেপে ধরে উপর থেকে নীচে ধীরে ধীরে ড্রাগ করতে হবে।
 কর্মপদ্ধতি ঃ ৩
 যে লে-আউটটি পছন্দ হবে তার উপর মাউসের ক্লিক করলে লে-আউট স্লাইড প্যানে প্রদর্শিত হবে।
 প্লেস হোল্ডারে লেখার নিয়ম বা প্রক্রিয়া ঃ
 টাইটেল প্লেস হোল্ডারে লেখার জন্য ঐ প্লেস হোল্ডারে কিক করতে হবে। ফলে Click to add title লেখাটি অদৃশ্য হয়ে যাবে এবং কার্সর দেখা যাবে। এবার কী বোর্ড থেকে কাঙ্খিত লেখাটি টাইপ করতে হবে। এবং লেখা সম্পাদনা করার জন্য ব্যবহার করতে হবে। লেখা শেষ হলে প্লেস হোল্ডারের বাইরে মাউসের কিক করলে কাজটি সম্পন্ন হবে। একই ভাবে অন্যান্য প্লেস হোল্ডারে কিক করে লিখতে হবে।
 টেক্স এর বানান পরীা করার প্রক্রিয়া ঃ
স্পেইলিং চেকার-এ কিক করলে বা স্পেইলিং চেকারকে নিরীক্ষার আদেশ দিলে প্রেজেন্টেশনের সকল প্রেসহোল্ডারের লেখাকে একে এক পরীক্ষা করতে থাকবে এবং যে স্থানে লিখিত শব্দটিকে তার অভিধানে খুঁজে পাবে না সেখানে নিরীক্ষা বন্ধ করে থেমে গিয়ে বানান শুদ্ধ করার জন্য ডায়াগ বক্স ওপেন করে বার্তা পাঠাবে।
  শব্দের ভূল বানান শুদ্ধ করার প্রক্রিয়া ঃ
লেখার নীচে তরঙ্গের ন্যায় লাল দাগ টানা আছে এমন একটি শব্দের উপর মাউসের পয়েন্টার স্থির করে মাউসের ডান বার্টন ক্লিক করলে সম্ভাব্য এক বা একাধিক শুদ্ধ বানানসহ একটি লিষ্ট আসবে। সম্ভাব্য শুদ্ধ বানানের লিষ্ট থেকে সঠিক শব্দটি নির্বাচন করে তাতে কিক করলে বানান আপনা আপনি শুদ্ধ হয়ে যাবে।
 সম্পূর্ণ প্রেজেন্টেশনের বানান পরীক্ষা করার প্রক্রিয়া ঃ
প্রেজেন্টেশনটি খোলা অবস্থায় মেনুবার থেকে Tools > spelling  অপশনে মাউসের কিক করতে হবে। যদি শব্দটির বানান ঠিক থাকে তবে Ignore  বা Ingore All বার্টনে ক্লিক করতে হবে। ভুল বানানের জন্য Suggestions বক্সে সম্ভাব্য শুদ্ধ বানান তালিকা থেকে সঠিক বানানটি নির্বাচন করে কিক এবং পরিবর্তনের জন্য Change বা Change All বার্টনে কিক করতে হবে। তাহলে কাজটি সম্পন্ন হবে।
 কাষ্টমস এনিমেশন ঃ
কোন টেক্স তৈরীর পর  Effect, Sound, Timing  অপশন থেকে অপশন সিলেক্ট করে নিতে হয়।
  নতুন স্লাইড ঃ
নতুন স্লাইড নেওয়ার জন্য এই অপশন ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
 স্লাইড শো করার প্রক্রিয়া ঃ
সমস্ত স্লাইড সম্পাদন করার পর স্ক্রীনে দেখার অপশন ব্যবহৃত হয়।
এছাড়া অন্যান্য অরগুলো সাজানো, লেখা, রং পরিবর্তন ওয়ার্ড আর্ট, গ্রাফিক্স সবকিছুর ব্যবহার MS Word এর মতোই।

Labels:

INTERNET PROGRAMMING

INTERNET PROGRAMMING

         ইন্টারনেট কি ?
ইন্টারনেট এমনই একটি প্রটোকল বা মিডিয়া যার দ্বারা গোটা পৃথিবীর ওয়েব কম্পিউটারগুলোকে একসূত্রে গাঁথা সম্ভব হয়েছে। এই ইন্টানেটের মাধ্যমে আমরা পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তের ওয়েব কম্পিউটার থেকে সহজেই ডাটা বা তথ্য উপাত্ত সমূহ ডাউনলোড বা স্থানান্তর করতে পারি। ইন্টারনেট সংযোগের জন্য প্রথমেই একটি টেলিফোন লাইন আবশ্যক। বর্তমানে অবশ্য মোবাইল মিডিয়ার মাধ্যমে যে কোন স্থানে বসে ইন্টারনেট সযোগ সম্ভব হচ্ছে। আর এর জন্য অবশ্য মোবাইল সিম সংযোগ করতে বা ফোন লাইন স্বক্রিয় করতে একটি মডেম প্রয়োজন হবে। মডেমে সিম স্থাপন করে মোবাইল কোম্পানীর অনুমতি সাপেক্ষে ইন্টারনেট সংযোগ করা যাবে। এরপর ওয়েব কম্পিউটার ভ্রমনের জন্য একটি ব্রাউজার নির্বাচন করে নিতে হবে। বর্তমান বিশ্বে অবশ্য অনেক ধরনের ওয়েভ ব্রাউজার ব্যবহৃত হয়ে থাকে। যেমন, মাইক্রোসফট কর্পোরেশনের Internet Explorer তো আছেই। এছাড়া আরও প্রায় শ’দেড়েক ব্রাউজার আছে। তন্মেধ্যে আমাদের দেশে জনপ্রিয় ব্রাউজার হিসেবে Opera, Mozila Firefox, Google Chrome  ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
         মডেম কি ? ঃ-
মডেম কম্পিউটারের ভাষায় একটি হার্ডওয়ারের নাম। যে ডিভাইসটি কম্পিউটারের ভাষাকে টেলিফোনের ভাষায় রূপান্তর করে। মোবাইল সিম দিয়ে ইন্টারনেট সংযোগের জন্য বিশেষ ভাবে তৈরী একটি হার্ডওয়ার এই মডেম। যার সাহায্যে মোবাইল সিম মডেমের ভিতর নির্ধারিত স্থানে স্থাপন করে মোবাইল কোম্পানীর অনুমতি সাপেে ইন্টারনেট সংযোগ পাওয়া যায়। এটি কম্পিউটারের ইউএসবি পোর্টে সংযোগ করে দিতে হয়।
         ব্রাউজার কি ? ঃ-
যার মাধ্যমে বা সাহায্যে ইন্টারনেটে বিভিন্ন ওয়েবে বিচরণ করা হয় তাকে ওয়েব ব্রউজার বলে। এটি একটি এপ্লিকেশন সফটওয়ার।
         ইন্টারনেট ব্যবহার পদ্ধতি ঃ-
প্রথমে CPU -এ ইন্টারনেট সংযোগ স্থাপন করি অর্থাৎ ইন্টারনেটের সাথে PC কে সংয়ুক্ত করি।এবার Windows বা খোলা জানালার START মেনুতে কিক করে Programs /All Programs -এ কিক করে ওয়েভ ব্রাউজার Internet Explorer -এ কিক করে তা Open করি। এরপর  ব্রাউজারের Address Bar এ Address টাইপ করতে হবে। সেক্ষেত্রে অবশ্য জনপ্রিয় সার্স ইঞ্জিন http://www.google.com  অথবা http://www.yahoo.com  টাইপ করা যেতে পারে। আমরা এখন জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন http://www.yahoo.com  টাইপ করে এন্টার দেই। মুহুর্তেই Yahoo Home Page Open হবে। অবশ্য http://www.google.com  টাইপ করে এন্টার দিলে । Google Home Page Open হবে।
         Home Page  কি ?
ওয়েব ব্রাউজারের Address Bar  এ কোন Address বা ঠিকানা লিখে এন্টার দিলে প্রথমে যে পাতাটি ওপেন হয় তাকে ঐ ঠিকানা বা কোম্পানীর Home Page  বলে।
         নেট ব্রাউজিং ঃ
ব্রাউজার উইন্ডোর এড্রেস বারে www. সহ কাঙ্খিত ঠিকানা টাইপ করে এন্টার দিলে ব্রাউজার উইন্ডোতে কাঙ্খিত ওয়েব পেজ ওপেন হবে। এছাড়াও সার্স ইঞ্জিনের সাহায্যে আমরা না জানা বিভিন্ন ঠিকানায় ব্রাউজ করতে পারি। সার্চ ইঞ্জিনের মধ্যে ইয়াহু এবং গুগোল আমাদের দেশে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। সার্স ইঞ্জিনের সার্স অপশনে কাঙ্খিত বিষয় লিখে এন্টার দিলে স্বয়ংক্রিয় ভাবে অনেকগুলো ঠিকানা বা ওয়েব সাইট নির্দেশ করে একটি পাতা ওপেন হয়। এখান থেকে পছন্দের পাতা বা ঠিকানায় মাউসের পয়েণ্টার দিয়ে কিক করলে তা ওপেন হবে।
         ইমেইল একাউন্ট খোলা ঃ
এখানে http://www.yahoo.com  এ একাউন্ট খোলার নিয়ম দেখানো হয়েছে। প্রথমে ওয়েভ ব্রাউজার ওপেন করে, Yahoo Home Page Open  ওপেন করতে হবে। এরপর Sign Up  কিক করতে হবে। নিম্নরূপ ছক পাওয়া যাবে। এটি সঠিক ভাবে পুরন করতে হবে।
এরপর   Sign up –   My Name –    first name-         last name
Gender –          Male/         –
Birth day    Month –       Day  –       Year
I Live in        Bangladesh
Postal code-
Yahoo ID Email   ………..         @yahoo.com
Password ……..
Re-type Password   …….
Altemate Email  ……………..
(1)       Security Question   Select one  ……..
Your Answer …….
(2)       Security Question   Select one  …….
Your Answer ……..
Type the code Show
Do you agree ?  Y
Create My Account          Cancel
Create My Account ক্লিক করলে ওয়েলকাম ম্যাসেজ আসবে। তারপর Open your IN BOX এ কিক করলে তা Open হবে।
         ইমেইল পাঠানো ঃ
START > Programs /All Programs > Internet Explorer > Address  বারে http://www.yahoo.com টাইপ করে > Sign In >Yahoo ID > Password >Sign In >  Mail >Compose Mail >To ই-মেইল ঠিকানা লিখতে হবে >Subject এর নাম লিখতে হবে > Attach File > Brouse কম্পিউটারে সংরতি ফাইলে মাউসের পয়েন্টার কিক করতে হবে  > Attachment যদি একের অধিক ফাইল পাঠাতে হয় তবে আবার Attach File > Brouse > Attachment >Send পর্দায় ম্যাসেজ আসবে Your Massage has been send.
এবার শেষ হলো মেইল পাঠানো।
         Install Printer Software :
প্রিন্টার সফওয়ার সিডি সিপিইউ এর সিডি রোমে ঢুকাতে হবে এবং Install কমান্ড করতে হবে, এরপর Next > Agree>Next> Finish.
         Install Yahoo Messenger :
সিপিইউ এ ইন্টারনেট সংযোগ করতে হবে, এরপর সিপিইউ এ Yahoo Messenger সফটওয়ার কোথায় আছে তা জেনে নিতে হবে(সফটওয়ারটি যদি কম্পিউটারে সংরতি থাকে) অথবা ইয়াহু সার্স ইঞ্জিনের হোমপেজ থেকে ডাউনলোড করে নিতে হবে। ডাউনলোডকৃত সফটওয়ার ওপেন করে Yahoo Messenger আইকোনের উপর ডবল কিক করে Next -Agree – Next – Finish
         Install Winamp :
সিপিইউ এ ইন্টারনেট সংযোগ করতে হবে,  এরপর  সিপিইউ এ Winamp কোথায় আছে তা জেনে নির্বাচন করে নিতে হবে(সফটওয়ারটি যদি কম্পিউটারে সংরতি থাকে)  অথবা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ডাউনলোড করে নিতে হবে। ডাউনলোডকৃত সফটওয়ার Winamp আইকোনের উপর ডবল কিক করে Next > Agree> Next> Finish
         Install AntiVirus :
সিপিইউ এ ইন্টারনেট সংযোগ করে নিতে হবে। এরপর কম্পিউটারে কোথায় সফটওয়ারটি আছে তা জেনে নিতে হবে (সফটওয়ারটি যদি কম্পিউটারে সংরতি থাকে) অথবা ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে নিতে হবে। এরপর Antivirus এর আইকনের উপর মাউসের ডবলকিক করে ওপেন করতে হবে। এবং Next – Agree> Next- Finish
         Antivirus Update :
সিপিইউ এ ইন্টারনেট সংযোগ করে, এরপর ডেক্সটপে Antivirus এর আইকনের উপর মাউসের বাম পার্শ্বের বোতাম ডবল কিক করতে হবে। এরপর Update Antivirus এ কিক করলেই হবে। কোন কোন সময় পর্দায় একটি ম্যাসেজ দিয়ে জানতে চায় Update করবে কিনা। এ ক্ষেত্রে  Update এ কিক করলেই স্বয়ংক্রিয় ভাবে আপডেট হবে।
         Start Scanning Virus :
ডেক্সটপে ভাইরাস আইকোনে ডবল কিক করে ডায়ালগ বক্স থেকে ফাইল/ফোল্ডার অথবা কম্পিউটার অর্থাৎ যে ড্রাইভ ভাইরাস স্ক্যান করতে চাই তা নির্বাচন করে Scan Virus এ কিক করলেই হবে।

Labels:

ওয়ার্ড প্রসেসিং ও কীবোর্ড প্রাকটিস

ওয়ার্ড প্রসেসিং ও কীবোর্ড প্রাকটিস

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড কি ?
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড হচ্ছে উইন্ডোজের একটি সবচেয়ে শক্তিশালী এবং উপযোগি ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার। আমরা এখন উইন্ডোজের মাইক্রোসফট ওয়ার্ড নামক এপ্লিকেশন সফটওয়্যারে কাজ করবো।বেশ কয়েকটি ওয়ার্ড প্রসেসিয় সফটওয়্যারের মধ্যে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড লেখা লেখির কাজে বেশী ব্যহৃত হয়। কারণ মাইক্রোসফট ওয়ার্ডই ওয়ার্ড প্রসেসিং এর কাজ অত্যন্ত সহজে ও দ্রুত গতিতে করা যায়। এই সফটওয়্যারের সাহায্যে বিভিন্ন টেক্সট টাইপ করা, সেই টেক্সট সাজানো, ডিজাইন করা, টেক্সটের সাথে ছবি সংযোজন করা, টেক্সটের মধ্যে গ্রাফ তৈরি করা ইত্যাদি ছাড়াও আরও অনেক ধরণের কাজ করা যায়। আমরা ধাপে ধাপে সেগুলি জানবো।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড খোলা:
উইন্ডেজের ডেক্সটপের উপরের ডান কোণে মাইক্রোসফট অফিস টুলবারের শর্টকাট থাকে। এখানে ডব্লিউ চিহ্নিত বক্সের উপর মাউস ক্লিক করলে লেখার জন্য একটি সাদা পাতা ওপেন হবে।অফিস শর্টকাট না থাকলে ক্ষতি নেই।
ধাপে ধাপে যে কাজটি করতে হবে- ডেক্সটপের নীচে > টাস্কবার > ষ্টার্ট মেনু > ডব্লিউ চিহ্নিত মাইক্রোসফট ওয়ার্ড।
উইন্ডেজের ডেক্সটপের নীচে টাস্ক বারের ষ্টার্ট মেনুর অন্তর্গত প্রোগ্রামস মেনু কমান্ডটি সিলেক্ট করে প্রদর্শিত তালিকার বিভিন্ন নাম থেকে ডব্লিউ চিহ্নিত মাইক্রোসফট ওয়ার্ড লেখা মেনুটি ডবল ক্লিক করে ওপেন করতে হবে।
এখন মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের সাদা পাতা লেখা লেখির জন্য প্রস্তুত। লেখার কাজ শুরু করার আগে  লেখা লেখির কাজে প্রয়োজনীয় কয়েকটি বিষয়ের সাথে আমরা পরিচিত হব।
টাইটেল বার: আমাদের খোলা পাতার উপরে গাঢ় রঙের লম্বা সারির মধ্যে ডব্লিউ চিহ্নিত ‘ডকুমেন্ট ১-মাউক্রোসফট ওয়ার্ড’ লেখা সারিটির নাম টাইটেল বার। এখানে আমাদের তৈরী সেভ করা ফাইলের নাম দেখায় তাই এর নাম টাইটেল বার।
মেনু বার: টাইটেল বারের নীচে ফাইল, এডিট, ভিউ, লেখা ইত্যাদি শব্দ গুলিকে বলা হয় মেনু এবং এই লেখা গুলি যে সারিতে সারিবদ্ধ আছে- সেই লাইনকে বলা হয় মেনু বার। এই মেনু বারের প্রত্যেকটি মেনুর অধীনে রয়েছে অনেক গুলি সাব মেনু।পরবর্তীতে এই সাব মেনু নিয়ে বিষদ ভাবে আলোচনা করা হবে।
ষ্ট্যান্ডার্ড টুল বার: মেনু বারের নীচে চিত্রের মত বেশ কিছু চিহ্ন সম্বলিত একটি সারি রয়েছে এর নাম ষ্ট্যান্ডার্ড টুল বার।
ফরম্যাটিং টুল বার: ষ্ট্যান্ডার্ড টুল বারের নীচে বিভিন্ন বক্স সম্বলিত বারটিকে ফরম্যাটিং টুল বার বলে। ফরম্যাটিং টুল বারের বাম দিকে রয়েছে ষ্টাইল বক্স। এই বক্সের সাহায্যে আমাদের তৈরি করা তথ্য গুলিকে বিভিন্ন ষ্টাইলে সাজিয়ে নিতে পারি।
ফন্ট বক্স: ফরম্যাটিং টুল বারের ফন্ট বক্সের মধ্যে অসংখ্য বিভিন্ন ধরণের ফন্ট। ফন্ট হচ্ছে টাইপ করার জন্য অক্ষর।প্রত্যেকটি অক্ষরের আবার ভিন্ন ভিন্ন নাম আছে। বক্সের ডান পাশে তীর চিহ্নে (মাউসের বাম পাশের বাটন চাপ দিতে হবে) ক্লিক করলে একটি ফন্টের তালিকা দেখা যাবে। এখান থেকে পছন্দ মতো ফন্ট নির্বাচন করে নিতে হয়।
সাইজ বক্স: ফন্ট বক্সের পরের ছোট বক্সটি হলো সাইজ বক্স। এই বক্সের সাহায্যে অক্ষরের আকার পরিবর্তন করা অর্থাৎ ছোট বড় করা যায়। বক্সের ডান পাশে তীর চিহ্নে (মাউসের বাম পাশের বাটন চাপ দিতে হবে) ক্লিক করলে একটি সাইজ নম্বর তালিকা দেখা যাবে। এখান থেকে পছন্দ মতো ফন্ট সাইজ নির্বাচন করে নিতে হয়। কিবোর্ড থেকে কমান্ড দিয়েও এ কাজটি করা যায়। এজন্য যা করতে হবে- সিটিআরএল কী চেপে ধরে এস অক্ষরটি চাপতে হবে।
এছাড়াও লেখার ডিজাইন করার জন্য এই মেনুর অধীনে আরও কয়েকটি বক্স রয়েছে যা পরবর্তীতে প্রয়োজন মত আলোচনা করা যাবে।এই হলো মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর খোলা উইন্ডো। আমরা ইতিমধ্যে খোলা উইন্ডোর মধ্যকার কিছু চিহ্নের সাথে পরিচিত হয়েছি।পরবর্তীতে প্রয়োজন অনুযায়ী বিস্তারিত আলোচনা করা যাবে।
এবার লেখা লেখির কাজের জন্য মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর খোলা উইন্ডোতে কিছু প্রাথমিক কাজ করে নিতে হবে। লেখা প্রাকটিস করার জন্য প্রথমে একটি ফাইল তৈরী করতে হবে এবং তা হার্ডডিস্কের নির্দিষ্ট কোন ফোল্ডারে সেভ করতে হবে। এজন্য যা করণীয়ঃ
(১) প্রথমে খোলা উইন্ডোর উপরে ‘ফন্ট’ বক্সের তীর চিহ্নের উপর ক্লিক করে ফন্টের নাম প্রদর্শিত তালিকা হতে ‘টাইমস নিউ রোমান’ নামের ফন্টটি সিলেক্ট করে নিতে হবে।
(২) এরপর পাশের ‘টেক্সট সাইজ’ বক্সের তীর চিহ্নের উপর ক্লিক করে ফন্টের সাইজ সম্বলিত বিভিন্ন নম্বর থেকে ২৬ নম্বর অথবা পছন্দ মতো সাইজ নম্বরে ক্লিক করে সিলেক্ট করতে হবে।
(৩) এবার ফাইলটি সেভ করার জন্য কীবোর্ডের ‘সিটিআরএল’ কী চেপে ধরে ‘এস’ কী চাপতে হবে। এখানে একটি বক্স হাজির হবে। বক্সের উপরে সেভ ইন বক্সে ‘মাই ডকুমেন্ট’ নামক ফোল্ডারে আমাদের ফাইল সেভ হওয়ার ঈঙ্গিত দিচ্ছে। অবশ্য তাতে অসুবিধা নাই, ঐ ফোল্ডারেই ফাইলটি সেভ হোক। এরপর বক্সের নীচে ফাইল নেম বক্সে যেখানে ডকুমেন্ট ১ লেখা আছে ওখানে নিজের নাম লিখে ডান পাশে সেভ লেখার উপর ক্লিক করলে ফাইলটি সেভ হয়ে যাবে।এখন ফাইল নেম হিসেবে টাইটেল বারে নিজের নামটি দেখা যাবে।
ওয়ার্ড ফাইল বন্ধ করার নিয়ম:
এবার ফাইলটি বন্ধ করতে খোলা উইন্ডোর ফাইল মেনুর ভিতর ক্লোজ নামের মেনু সিলেক্ট করতে হবে।
অথবা, কীবোর্ডের ‘সিটিআরএল’ কী চেপে ধরে ‘ডব্লিউ’ অক্ষর চাপতে হবে।
অথবা, টাইটেল বারের ডান দিকে লাল রঙের বক্সের ভিতর সাদা রঙের ক্রস চিহ্নের উপর মাউসের ক্লিক করলে ফাইলটি বন্ধ হয়ে যাবে। তবে যতবার নতুন কিছু লেখা হবে ফাইল বন্ধ করার পূর্বে আবার সেভ করতে হবে।
সেভ করা ফাইল খোলার নিয়ম:
প্রথমে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের নতুন পাতা বা সাদা ওপেন করে নিতে হবে। এবার ফাইল মেনুর অধীনে ওপেন মেনুতে ক্লিক করলে ওপেন টাইটেলের একটি ‘সংলাপ বক্স’ ওপেন হবে, সংলাপ বক্সের নামের তালিকা থেকে নিজের নাম লেখা ফাইলটি নির্বাচন করে ওপেন বক্সে ক্লিক করলে অথবা মাউসের ডবল ক্লিক করলে সেভ করা ফাইলটি ওপেন হবে।
অথবা, কীবোর্ডের ‘সিটিআরএল’ কী চেপে ধরে ‘ও’ অক্ষর চাপতে হবে। এরপর ওপেন টাইটেলের একটি ‘সংলাপ বক্স’ ওপেন হবে, সংলাপ বক্সের নামের তালিকা থেকে নিজের নাম লেখা ফাইলটি নির্বাচন করে এন্টার কী চাপলে সেভ করা ফাইলটি ওপেন হবে।

 

Labels:

কস্পিউটারের যন্ত্রাংশের পরিচিতি ও অপারেটিং বেসিক শিক্ষা

কস্পিউটারের যন্ত্রাংশের পরিচিতি ও অপারেটিং বেসিক শিক্ষা

সূচনা ; Introduction:

একবিংশ শতাব্দীর অত্যাধুনিক বিজ্ঞানের যুগে এ কথা অনস্বীকার্য যে, আমাদের অতি প্রয়োজনীয় এই কম্পিউটার নামের যন্ত্রটি আধুনিক বিশ্বের বিজ্ঞানের এক বিষ্ময়কর আবিষ্কার। সাধারন মানুষের কাছে এটা একটা সাদামাটা ক্যালকুলেটর, যা স্বয়ক্রিয়ভাবে কাজ করতে পারে। কিন্তু একজন দ প্রযুক্তিবিদের নিকট কম্পিউটার হচ্ছে একটি অত্যাধুনিক ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইস; যা তথ্য গ্রহন করে নির্দেশনার মাধ্যমে সেই তথ্যকে প্রসেস করে সমস্যা সমাধান করে এবং তা সংরণ করে রাখে।

 

@   কম্পিউটার কি ? অথবা, কম্পিউটারের সংজ্ঞা দাও।
কম্পিউটার একটি বহুমূখী কাজের মতা সম্পন্ন ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্র যার মাধ্যমে তথ্য উপাত্ত গ্রহন, বিন্যাস ও বিশ্লেষণ করার পর ঐ তথ্য উপাত্তকে ডিস্কে বা স্মৃতিতে সংরণ করা হয়। এবং প্রয়োজনে সমস্ত তথ্যাদি ব্যবহার করে কাঙ্খিত ফলাফল পাওয়া যায়।
সহজ কথায় ঃ  কম্পিউটার একটি ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্র। কম্পিউট (C0mpute) শব্দের অর্থ গণনা করা। অতএব শাব্দিক অর্থ বিবেচনায় যে যন্ত্র গণনার কাজ করে তাকেই বা সেই যন্ত্রকেই কম্পিউটার বলে।
ইংরেজীতে কম্পিউটারের সংজ্ঞা ;
Computer is automatic problem solving machine whose main purpose is data processing or processing information and which is represented electrically.
উৎপত্তিগত অর্থে ল্যাটিন শব্দ Computer অর্থই গণনা করা। সে অর্থে Computer মানেই গণনাকারী যন্ত্র। যদিও কম্পিউটারের আবিষ্কার হয়েছে গণনাকারী যন্ত্র হিসেবে কিন্তু আধুনিক কম্পিউটার শুধু গণনা কাজের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। কম্পিউটার এখন গবেষনা থেকে শুরু করে গৃহস্থলী কাজেও ব্যবহার করা হচ্ছে।
@   কম্পিউটারে তথ্য নির্দেশ দেওয়া ঃ
কম্পিউটার কিন্তু নিজে কিছুই করতে পারে না। কম্পিউটারকে সঠিক ভাবে নির্দেশ দিলে সে সেই কাজটি করে দেয়। আর নির্দেশ দেওয়ার জন্য আমরা কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত কী-বোর্ড এবং মাউসকে ব্যবহার করে থাকি।
@  একটি কম্পিউটার বাইরের দিক থেকে আমরা চারটি জিনিষকে দেখতে পাই। যেমন ঃ
(১) কী-বোর্ড (Key-Board) এটি একটি ইনপুট ডিভাইস। এর সাহায্যে আমরা টাইপ করে কম্পিউটারকে তথ্য  নির্দেশ দিতে পারি
(২) মাউস (Mouse) এটি একটি ইনপুট ডিভাইস। এর সাহায্যে আমরা কম্পিউটারকে তথ্য  নির্দেশ দিতে পারি।
(৩) সিপিইউ (CPU) এই অংশে কম্পিউটারকে দেয়া তথ্য নির্দেশ প্রক্রিয়াজাত করণ করে। এর ইংরেজী অর্থ হলো- C = Central , P = Processing, U = Unit    একসঙ্গে Central Processing Unit বাংলায় কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাত করণ এলাকা।
(৪) মনিটর (Monitor) এটি একটি আউটপুট ডিভাইস। এই অংশে ফলাফল প্রদর্শণ করে।
@   কম্পিটারের কার্যপ্রণালীকে মোটামুটি দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
(১) ইনপুট ইউনিট ঃ নির্দেশ গ্রহন এলাকা। এই এলাকার মধ্যে পড়ে কী-বোর্ড ও মাউস।
(২) আউটপুট ইউনিট ঃ ফলাফল প্রদর্শন এলাকা এই এলাকার মধ্যেপড়ে সিপিইউ এবং মনিটর।
@   ইনপুট ডিভাইস ঃ
কম্পিউটারের সাথে মানুষের যোগাযোগ রা করাই হচ্ছে ইনপুট ডিভাইসের কাজ। যে কোন ধরনের ডাটাকে বাইনারী ইক্ট্রোনিক্স সিগন্যাল ( জিরো এবং ওয়ান) এ পরিণত করে সিপিইউ-এ পাঠানো হয়। কারণ সিপিইউ এই (০, ১) ছাড়া অন্য কোন কিছু বুঝতে পারে না।
@   আউটপুট ডিভাইস ঃ
ইনপুট ডিভাইস হতে আসা ইলেক্ট্রনিক্স সিগন্যালগুলোকে মানুষের অনুভবগম্য চিত্র ভিত্তিক, বর্ণমালা ভিত্তিক, অংক ভিত্তিক, শব্দ ও ছবি ভিত্তিক ইত্যাদি আকৃতিতে পরিণত করে থাকে।
@   কম্পিউটারে নির্দেশের গুরুত্ব ঃ
কম্পিউটারে নির্দেশের গুরুত্ব অপরিসীম। সঠিক নির্দেশনাই কেবল পারে সঠিক ফলাফল প্রদর্শন করতে। ভূল নির্দেশ দিলে ভূল ফলাফল প্রদর্শন করবে সেটাই স্বাভাবিক। ভূল নির্দেশনা মারাত্মক বিড়ম্বনার সৃষ্টি হতে পারে।
@   কম্পিউটার কি কি কাজ করে ?
কম্পিউটার মূলত চারটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে থাকে। যেমন,
(১) ইহা ইনপুট ডিভাইস দ্বারা সংখ্যা বা শব্দ এবং নির্দেশ গ্রহন করে।
(২) নির্দেশনার মাধ্যমে ডাটা বা তথ্য উপাত্ত প্রসেস করে।
(৩) ফলাফল আউটপুট ডিভাইসে প্রেরণ করে।
(৪) প্রয়োজন অনুযায়ী ডাটা বা তথ্য উপাত্ত সংরন এবং  মেমোরী বা স্মৃতি ভান্ডার থেকে উত্তোলন      করে থাকে।
@   কম্পিউটারের প্রকারভেদ ঃ
কম্পিউটারকে প্রধানতঃ ৩টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যেমনঃ
(১) ডিজিটাল কম্পিউটার, (২) এনালগ কম্পিউটার, (৩) হাইব্রিড কম্পিউটার।
ডিজিটাল কম্পিউটারকে অবার ৪টি ভাগে ভাগ কার হয়েছে। যেমনঃ
(১) সুপার কম্পিউটার,(২) মেইন ফ্রেম কম্পিউটার, (৩) মিনি কম্পিউটার, (৪) মাইক্রো কম্পিউটার।
@   কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ঃ
(১) সিপিইউ (২) মনিটর (৩) কী-বোর্ড (৪) মাউস (৫) মাউসপ্যাড (৬) প্রিন্টার (৭) ডিস্ক (৮) স্পীকার (৯) মডেম (১০) স্ক্যানার ইত্যাদি।
@   কী-বোর্ড পরিচিতি ঃ
কী-বোর্ডে ৮৪ থেকে ১০১টি বা কোন কোন কী-বোর্ডে ১০২টি কী আছে। ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে কী-বোর্ডকে মোটামুটি ৫টি ভাগে ভাগ করা যায়।
(১) ফাংশন কী।
(২) অ্যারো কী।
(৩) আলফা বেটিক কী।
(৪) নিউমেরিক কী বা লজিক্যাল কী।
(৫) বিশেষ কী।
@ ফাংশন কী ঃ
কী বোর্ডের উপরের দিকে বাম পার্শ্বে F1  থেকে F12  পর্যন্ত যে কী গুলো আছে এদরকে ফাংশন কী বলে। কোন নির্দিষ্ট কাজ করা যায় বলে একে ফাংশন কী বলে। যেমন কোন প্রোগ্রামের জন্য help, অথবা কোন প্রোগ্রাম রান করানো ইত্যাদি কাজে এই কী এর ব্যবহার করা হয়।
@ অ্যারো কী ঃ
কী বোর্ডের ডান দিকে নিচে পৃথক ভাবে চারটি কী আছে। কোন কোন কী বোর্ডে উপরের দিকেও থাকে। কীগুলোর উপরে অ্যারো বা তীর চিহ্ন দেওয়া থাকে। যা দিয়ে খুব সহজেই কার্সরকে ডানে, বামে, উপরে এবং নীচে সরানো যায়। এগুলিকে আবার এডিট কীও বলে। কারণ টেক্স এডিট করার কাজেও এ কীগুলো ব্যবহার করা হয়।
@ আলফা বেটিক কী ঃ
কী বোর্ডের যে অংশে ইংরেজী বর্ণমালা A  খেকে Z পর্যন্ত অরগুলো সাজানো থাকে সেই অংশকে আলফাবেটিক সেকশন/অংশ বলে।
@ নিউমেরিক কী বা লজিক্যাল কী ঃ
কীবোর্ডের ডানদিকে ০ থেকে ৯ পর্যন্ত সংখ্যা লেখা যে কীগুলো রয়েছে তাকে নিউমেরিক কী বলে। এখানে +, -,  *, / প্রভৃতি অ্যারিথমেটিক অপারেটর থাকে। এছাড়াও  <, >, = লজিক্যাল অপারেটরগুলো কী বোর্ডে থাকে।
@ বিশেষ কী ঃ
উল্লেখিত কী গুলো ছাড়া কী-বোর্ডের অন্যান্য কী সমূহ কোন না কোন  বিশেষ কার্য সম্পাদন করে বলে  এদেরকে বিশেষ কী বলা হয়। নিম্নে বিশেষ কী সমূহ সম্পর্কে সংপ্তি বর্ণনা দেওয়া হলো।
@ Esc : এই কী এর সাহায্যে কোন নির্দেশ বাতিল করতে হয়।
@ Tab :  পর্দায় প্যারাগ্রাফ, কলাম, নম্বর, অনুচ্ছেদ শুরুর স্থান ইত্যাদি প্রয়োজন অনুযায়ী প্রস্তুতের জন্য এই কী ব্যবহার করা হয়।
@ Caps Lock : এই কী ব্যবহার করে ইংরেজী ছোট হাতের ও বড় হাতের লেখা টাইপ করা হয়।
@ Shift : একই ওয়ার্ডের মধ্যে বা শুরুতে বড় ও ছোট অর টাইপ করতে এই কী ব্যবহার করা হয়। যেমন : Dhaka, Khulna শব্দ দু’টি লিখতে প্রথম অরে শিফ্ট কী চেপে ধরে এবং পরের অর গুলো শিফ্ট কী ছেড়ে দিয়ে লিখতে হবে। আর বাংলা অর বা বর্ণমালা লেখার েেত্র অর বিন্যাস্ত কী এর উপরের ও নীচের লেখা টাইপের জন্য এই কী ব্যবহার করা হয়। এছাড়া শিফ্ট কী এর সাথে ফাংশন কী চেপে কম্পিউটারকে বিভিন্ন কমান্ড দেওয়া হয়।
@ Ctrl : এই কী এর সাথে বিশেষ কী একসাথে চেপে কমান্ড দেওয়া হয়। ব্যবহারকারীর সুবিধার জন্য কীবোর্ডের ডানে ও বামে এই কী ২টি থাকে।
@ Alt : বিভিন্ন প্রোগ্রামে বিভিন্ন নির্দেশ দেওয়ার জন্য এই কী ভিন্ন ভিন্ন ভাবে ব্যবহৃত হয় এবং বিভিন্ন কমান্ড তৈরী করা যায়।
@ Enter : কম্পিউটারকে কোন নির্দেশ দিয়ে তা কার্যকর করতে এই কী ব্যবহার হয়। লেখা লেখির জন্য নতুন প্যারা তৈরী করতেও এই কী ব্যবহার করা হয়।
@ Pause Break : কম্পিউটারে কোন লেখা যদি দ্রুত গতির জন্য পড়তে অসুবিধা হয় তা হলে এই কী চেপে তা পড়া যায়।
@ Print Screen: কম্পিউটারের পর্দার দৃশ্যত যা কছিু থাকে তা সব প্রিন্ট করত চাইলে এই কী ব্যবহার করতে হয়।
@ Delete : কোন বাক্য, অর বা কোন লেখাকে মুছে ফেলতে এই কী ব্যবহার করা হয়।
@ Home : এই কী ব্যবহার করে কার্সারকে পাতার প্রথমে আনা হয়।
@ End : এই কী চাপলে কার্সার বা পয়েন্টার যেখানেই থাকুক না কেন টেক্স বা পাতার শেষে চলে আসবে।
@ Page Up : এই কী ব্যবহার করে কার্সারকে উপরের দিকে উঠানো হয়।
@ Page Down : এই কী ব্যবহার করে কার্সারকে নীচের দিকে নামানো হয়।
@ Insert :  কোন লেখার মাঝে কোন কিছু লিখলে তা সাধারণত লেখার ডান দিকে লেখা হয়, কিন্তু এই কী চেপে লিখলে তা পূর্ববর্তী বর্ণের উপরে ওভার রাইটিং হয়। কাজ শেষে আবার এই কী চাপলে তা পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসে।
@ Back Space : কোন লেখার পিছনের অংশ মুছে ফেলতে এই কী ব্যবহার করা হয়।
@ Space Bar : কী বোর্ডের কীগুলোর মধ্যে এই কী টি সবচেয়ে লম্বা কোন বাক্য লেখার সময় শব্দ গুলোর মাঝে ফাঁকা করার জন্য এই কী ব্যবহার করা হয়।
@ Num Look : এই কী চাপা থাকলে ডান দিকের কী গুলো চালু হয়।
এছাড়া মাল্টিমিডিয়া কীবোর্ডে আরও ৪ টি কী থাকে যেমন ঃ
@ Stand by Mood : এই কী চেপে রাখলে কম্পিউটার চালু থাকবে কিন্তু মনিটর বন্ধ হয়ে যাবে।
@ Mail key : এই কী চেপে আউটলুক এক্সপ্রেস চালু হয় এবং তা দিয়ে মেইল পাঠানো যায়। তবে ইন্টারনেট চালু থাকতে হবে।
@ Web key : এই কী ব্যবহার করে সরাসরি ওয়েব ব্রাউজার ওপেন করা যায়। এবং ইন্টারনেট ব্রাউজ করা যায়।
@ Start Menu key: এই কী চেপে ষ্ট্যাট মেনু ওপেন করা যায় এবং প্রয়োজনীয় কমান্ড করা যায়।
কম্পিউটারের উইন্ডো পরিচিতি ;
কিভাবে কম্পিউটার ওপেন করা হয় ?
প্রথমে কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশের সাথে সংযোগ তার গুলো পরীক্ষা করে নিন সব ঠিকভাবে লাগানো আছে কিনা। এবার বিদ্যুৎ সংযোগ কেবলগুলোতে বিদ্যুৎ সংযোগ করুন, মনিটারের পাওয়ার সুইচ ওপেন করুন। এরপর সিপিইউ এর পাওয়ার সুইচ ওপেন করুন। যতক্ষণ পর্যন্ত সিপিইউ এর এন্টিগেটর ভাল্ব মিট মটি করে জ্বলতে থাকবে ততক্ষণ অপেক্ষা করুন। লাল এন্টিগেটর বাতি মিট মিট করা বন্ধ হলে বুঝতে হবে কম্পিউটার পূর্ণাঙ্গ ভাবে চালু হয়েছে। অর্থাৎ আমরা মনিটরের পর্দায় উইন্ডোজ বা খোলা জানালায় প্রদর্শিত দৃশ্য দেখতে পাব।
    কিভাবে কম্পিউটার বন্ধ করা হয় ?
কম্পিউটারে কাজ শেষে বা যে কোন কারণে কম্পিউটারর বন্ধ করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলে যাবতীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করে নিতে হবে। তারপর খোলা জানালা বা উইন্ডোজের নীচে বাম পাশে Start  লেখা অংশে মাউসের পয়েন্টার নিয়ে ক্লিক করলে একটি মিনি পর্দা আসবে যেখানে অনেকগুলো অপশন লেখা থাকবে। সবচেয়ে নীচে ডানদিকে Turn off লেখা একটি অংশ দেখা যাবে। ঠিক ঐ অংশে মাউসের পয়েন্টার দিয়ে কিক করলে খোলাজানালায় অন্য একটি মিনি পর্দা আসবে যেখানে  Stand by, Turn off  এবং  Restart নামের তিনটি অপশন দেখা যাবে। এখান থেকে Turn off এর উপর ক্লিক করলে স্বয়ংক্রিয় ভাবে কম্পিউটার বন্ধ হয়ে যাবে। এরপর সকল বিদ্যুৎ সংযোগগুলো খুলে ফেলতে হবে বা A/C Off করে দিলেও চলবে।
   উইন্ডোজ কি ?
উইন্ডোজ শব্দের অর্থ খোলা জানালা। উইন্ডোজ হচ্ছে ডস ভিত্তিক একটি অপারেটিং সিষ্টেসের নাম। ডসকে মঞ্চ হিসেবে ব্যবহার করেই উইন্ডোজ অপারেটিং সিষ্টেম কাজ করে। পিসির পরিবেশে বা মেকিনটোস পর্দায় খালি জায়গাসহ উপরে- নিচে এবং ডানে- বামে সবটুকু অংশ মিলেই উইন্ডোজ। খোলা জানালা দিয়ে যেমন ঘরের ভিতরের জিনিষপত্র দেখা যায়, তেমনি কম্পিউটারের পর্দায় কোন একটি ফাইলের অংশ বিশেষ উইন্ডোজ বা খোলা জানালা দিয়ে দেখা যায়। এটি একটি অপারেটিং সফটয়ারের নাম। বিশ্বখ্যাত মাইক্রোসফট কোম্পানীর প্রতিষ্ঠাতা বিল গেইটস এর অবিষ্কারক।
    আইকন কি ?
আইকন শব্দের অর্থ প্রতীক বা ছবি। কম্পিউটার চালু করলেই এর খোলা জানালায় বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট যে চিত্র বা ছবি দেখা যায়, এদের প্রত্যেকটিই এক একটি আইকন। উইন্ডোজের উপর বিভিন্ন এ্যাপ্লিকেশনের সাথে সম্পর্ক যুক্ত আইকন থাকে। এই আইকনের উপর মাউসের পয়েন্টার নিয়ে ডবল ক্লিক করলেই সেই প্রোগ্রামটি চালু হয়ে য়াবে। প্রতিটি আইকনের নীচে এ্যাপ্লিকেশনের নাম লেখা থাকে।
ওয়ার্ড প্রসেসিং Microsoft Word 
   Microsoft Word  কি ?
একটি  এ্যাপ্লিকেশন সফ্টওয়্যারের নাম। যে সফ্টওয়্যারের মাধ্যমে কম্পিটারে লেখা লেখির কাজ করা হয় তাকেই Microsoft Word  বলে।
    Microsoft Word  প্রোগ্রাম ওপেন করার নিয়ম ঃ
Start Menu তে কিক করে তারপরAll Programs-এ কিক করলে অনেকগুলো অপশনের নাম আসবে। অর্থাৎ কম্পিউটারের যে সব এ্যাপ্লিকেশন সফ্টওয়্যারগুলো দেওয়া আছে তা দেখাবে। এখান থেকে Microsoft Word এর উপর কিক করতে হবে তাহলে পর্দায় লেখার উপযোগি একটি সাদা পাতা প্রদর্শিত হবে। এছাড়া উইন্ডোজের উপরের অংশে ডান কোনায় শর্টকার্ট মেনু থেকে Word এর আইকনে ক্লিক করেও ওপেন করা যায়( যদি শর্টকার্ট বার বা মেনু ইনষ্টল করা থাকে)। এছাড়া কী বোর্ড শর্টকার্ট তৈরী করে নেয়া যায় এবং তা ব্যবহার করে দ্রুত ওপেন করা যায়।
    Microsoft Word   প্রোগ্রাম বন্ধ করার নিয়ম ঃ
Microsoft Word  প্রোগ্রাম বন্ধ করার বিভিন্ন নিয়ম বা পদ্ধতি আছে। প্রথমত: মেনু বারের ফাইল মেনুতে ক্লিক করে মেনুস্থ Exit লেখা অপশনে কিক করবো এ ক্ষেত্রে পর্দায় একটি ডায়ালগ বক্স ওপেন হবে এবং এই বক্সের লেখাটি জানতে চায় ফাইল বন্ধ করার পূর্বে আমরা ডকুমেন্ট সেভ পরিবর্তন করবো কিনা। এর ঠিক নীচে Yes/ No দু’টো অপশন থাকবে, এর যে কোনটি চাপলে অর্থাৎ সেভ পরিবর্তন করতে চাইলে Yes আর পরিবর্তন করতে না চাইলে No তে ক্লিক করলে প্রোগ্রাম ফাইল বন্ধ হয়ে যাবে। এছাড়াও টাইটেল বারের ডান পাশের  প্রতীকের উপর কিক করেও প্রোগ্রাম বন্ধ করা যায়।
    Title Bar (টাইটেল বার)
Microsoft Word সহ উইন্ডোজের যে কোন প্রোগ্রাম ওপেন করলে পর্দার একেবারে উপরে আড়াআড়ি যে লম্বা লাইন দেখা যায় এবং যাতে চলতি প্রোগ্রামের নাম লেখা দেখা যায় তাকে টাইটেল বার বলা হয়। এছাড়া এই বারের একেবারে ডান পাশে   এ ধরনের প্রতীক বিশিষ্ট আরও তিনটি অপশন থাকে যেমন,  মিনিমাইজ,  ম্যাক্সিমাইজ ও  কোজ বক্স। মিনিমাইজ বক্স এ মাউসের ক্লিক করলে চলতি প্রোগ্রামটি উইন্ডোজের নিচে ষ্ট্যাট মেনু বারে চালু অবস্থায় মিনিমাইজ হয়ে থাকবে আবার নিচের সঞ্চিত ঐ বক্সে ক্লিক করলে পুণরায় তা পর্দায় ভেসে উঠবে। ম্যাক্সিমাইজ বক্স এ মাউসের পয়েন্টার দিয়ে কিক করে পাতা ছোট বড় করা যায়। ক্লোজ বক্স এ কিক করে ডকুমেন্ট ক্লোজ করা যায়।
    Menu Bar ( মেনু বার)
টাইটেল বারের নীচে একটি লম্বা লাইন বা বার থাকে, যেখানে File, Edit, View, Insert, Format, Tools, Table, Window, Help লেখা বার বা লাইনকে Menu Bar বলে। মেনুর নামের উপর মাউসের পয়েন্টার দিয়ে ক্লিক করলে প্রোগ্রামটি ওপেন হবে। ওপেন হওয়া মেনু বক্সকে পলডাউন মেনু বলে।
 File : File নামের মেনুতে ক্লিক করে New, Open, Close, Save, Save as, Save as web page, Page setup, Print Previw, Print, Exit ইত্যাদি মেনু ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট তৈরী ও কাজ করা যায়।
 New এর উপর মাউসের ক্লিক করে অথবা কী বোর্ড থেকে Ctrl+N চেপে কমান্ড দিলে নতুন ডকুমেন্ট পাতা খুলবে এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট তৈরী করা যাবে।
 Open মেনুতে ক্লিক করে অথবা কী বোর্ড থেকে Ctrl+O কমান্ড দিয়ে সেভ করা ফাইল দেখা ও প্রয়োজনীয় সংশোধন করা যাবে।
 Close মেনুতে ক্লিক করে ফাইল বন্ধ করা যায়।
 Save মেনুতে ক্লিক করে অথবা কী বোর্ড থেকে Ctrl+S কমান্ড দিয়ে ফাইল সেভ করা যায়। কোন ফাইল বা ডকুমেন্ট সেভ করতে কমান্ড দিলে একটি ডায়ালগ বক্স ওপেন হবে সেখানে জানতে চাইবে ফাইলটি কি নামে সেভ হবে। এক্ষেত্রে নাম সিলেক্ট করে দিয়ে সেভ করতে হবে।
 Save as   মেনুতে কিক করে ফাইল প্রটেক্ট করা যায়। এছাড়া  Save as web page মেনুতে ফাইলটি ওয়েভ পেজের জন্য সেভ করা যায়।
 Page setup মেনুতে ক্লিক করে পাতার সাইজ, স্কেল ইত্যাদি পরিমাপ করে নেয়া যায়।
 Print Previw মেনুতে কিক করে ডকুমেন্টটি প্রিন্টিং করা হলে কি আকারে প্রিন্ট হবে তা দেখা যায়।
 Print মেনুতে কিক করে অথবা কীবোর্ড থেকে Ctrl+P কমান্ড দিয়ে ডকুমেন্টটি প্রিন্ট করা যায়।
 Exit মেনুতে ক্লিক করে ফাইল বা ডকুমেন্ট কোজ করা যায়।
 Edit : Edit নামের মেনুতে ক্লিক করে Undo Typing, Repeat typing, Cut, Copy, Paste, Clear, Select All, Find, Replace, Go to ইত্যাদি মেনু ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট তৈরী ও কাজ করা যায়।
 Undo Typing : কোন ডকুমেন্ট মুছে ফেলার পর পুণরায় ফেরত পেতে সাধারণত: এই মেনু ব্যবহার করা হয়। মাউসের পয়েন্টার দিয়ে কিক করে অথবা কী বোর্ড থেকে Ctrl+Z কমান্ড দিয়ে কাজটি করা যায়।
 Repeat Typing/Redo : মুছে ফেলা কোন ডকুমেন্ট পুণরায় ফেরত পেতে সাধারণত: এই মেনু ব্যবহার করা হয়। মাউসের পয়েন্টার দিয়ে কিক করে অথবা কী বোর্ড থেকে Ctrl+Y কমান্ড দিয়ে কাজটি করা যায়।
 Cut : কোন ডকুমেন্ট সম্পূর্ণ বা অংশ বিশেষ Cut করে অন্য কোথাও স্থানান্তরের জন্য সাধারণত: এই মেনু ব্যবহার করা হয়। মাউসের পয়েন্টার দিয়ে ক্লিক করে অথবা কী বোর্ড থেকে Ctrl+X কমান্ড দিয়ে কাজটি করা যায়।
 Copy : কোন ডকুমেন্ট সম্পূর্ণ বা অংশ বিশেষ Copy :করে অন্য কোথাও স্থানান্তরের জন্য সাধারণত: এই মেনু ব্যবহার করা হয়। মাউসের পয়েন্টার দিয়ে ক্লিক করে অথবা কী বোর্ড থেকে Ctrl+C কমান্ড দিয়ে কাজটি করা যায়।
 Paste : কোন ডকুমেন্ট সম্পূর্ণ বা অংশ বিশেষ কপি করে অন্য কোথাও স্থানান্তরের জন্য সাধারণত: এই Paste মেনু ব্যবহার করা হয়। মাউসের পয়েন্টার দিয়ে কিক করে অথবা কী বোর্ড থেকে Ctrl+V কমান্ড দিয়ে কাজটি করা যায়।
 Clear : কোন ডকুমেন্ট সম্পূর্ণ বা অংশ বিশেষ মুছে ফেলার জন্য সাধারণত: এই Clear মেনু ব্যবহার করা হয়। মাউসের পয়েন্টার দিয়ে ক্লিক করে কাজটি করা যায়।
 Select All : কোন ডকুমেন্ট সম্পূর্ণ বা অংশ বিশেষ মুছে ফেলার জন্য বা অন্য কোথাও স্থানান্তর বা বিশেষ কোন কাজ করতে চাই তাহলে এই Select All  মেনু ব্যবহার করে তা করা হয়। মাউসের পয়েন্টার দিয়ে কিক করে অথবা কী বোর্ড থেকে Ctrl+A কমান্ড দিয়ে কাজটি করা যায়।
 Find : কোন ডকুমেন্ট এর ভিতরের কোন শব্দ বা অর খুঁজতে এই Find মেনু ব্যবহার করা হয়। মাউসের পয়েন্টার দিয়ে কিক করে Find মেনুতে কিক করে ডায়ালগ বক্সে কি খুজতে চাই তা লিখে কমান্ড দিয়ে কাজটি করা যায়।
 Replace : কোন ডকুমেন্ট এর ভিতরের কোন শব্দ বা অর পরিবর্তন করতে বা নতুন কোন শব্দ বা অর সংযোজন করতে এই Replace মেনু ব্যবহার করা হয়। মাউসের পয়েন্টার দিয়ে Replace  মেনুতে কিক করে ডায়ালগ বক্সে যে শব্দটি পরিবর্তন করতে চাই তা লিখে কমান্ড দিয়ে কাজটি করা যায়।
 Go to : অনেক গুলো পাতার ডকুমেন্ট এ এক পাতা থেকে অন্য পাতায় দ্রুত যেতে এই Go to  মেনু ব্যবহার করে তা করা হয়। মাউসের পয়েন্টার দিয়ে কিক করে ডায়ালগ বক্সে পাতা নং লিখে কমান্ড দিয়ে কাজটি করা যায়।
 View : View নামের মেনুতে কিক করে Normal, Web Layout, Print Layout, Outline, Ruler, Document Map, Header and Footer, Ful Acreen, Zoom ইত্যাদি মেনু ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট তৈরী ও কাজ করা যায়।
 Normal : Outline Page Layout পর্দায় উপস্থিত থাকলে তা পরিবর্তন করতে বা স্বাভাবিক অবস্থানে ফিরিয়ে আনতে মাউসের পয়েন্টার দিয়ে Normal মেনুতে কিক করে কাজটি করা যায়।
 Web Layout : পর্দার চারপাশে মার্জিন তৈরী করতে মাউসের পয়েন্টার দিয়ে Web Layout  মেনুতে কিক করে কাজটি করা যায়।
 Print Layout : পর্দায় Print Layout  অবস্থানে আনতে বা দেখতে মাউসের পয়েন্টার দিয়ে Print Layout :মেনুতে কিক করে কাজটি করা যায়।
 Outline : আমরা যদি ডকুমেন্ট পেজের প্রতিটি লাইনে বিশেষ কোন প্রতীক বা চিহ্ন ব্যবহার করতে চাই তাহলে এই মেনুতে মাউসের পয়েন্টার নিয়ে কিক করলে ডকুমেন্টের প্রতিটি লাইনে বিশেষ চিহ্ন চলে আসবে।
 Ruler :ডকুমেন্ট পেজের পাশে Ruler  আনতে চাইলে এই মেনুতে কিক করে তা করা যাবে। আবার Ruler  অদৃশ্য করতে হলে পুণরায় জঁষবৎ মেনুতে কিক করলে তা অদৃশ্য হয়ে যাবে।
 Document Map : ডকুমেন্ট পেজটিকে আমরা যদি Document Map আকারে দেখতে চাই তাহলে এই Document Map : মেনুতে কিক করে তা করা যাবে।
 Header and Footer : ডকুমেন্ট পেজের উপরে অংশকে Header এবং নীচের অংশকে Footer : বলে। আমরা যদি Document Page এর প্রতি পাতার উপরে অথবা নীচে কিংবা উপর নীচ উভয় অংশে বিশেষ কোন নির্দেশনা লিখতে চাই তাহলে এই Header and Footer মেনুতে কিক করে বিশেষ নির্দেশনা লিখে ওকে করলে প্রতিটি পাতায় তা প্রদর্শিত হবে।
 Ful Acreen : আমরা যদি ডকুমেন্ট পেজকে পর্দায় সম্পূর্ণ রূপে প্রদর্শন করতে চাই সে ক্ষেত্রে এই Ful Acreen : মেনুতে কিক করে তা করা যাবে। এবং পূর্ব অবস্থায় বা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে কোজ এ কিক করে তা করা যাবে।
 Zoom : আমরা যদি ডকুমেন্ট পেজকে পর্দায় ছোট অথবা বড় রূপে প্রদর্শন করতে চাই সে ক্ষেত্রে এই  Zoom : মেনুতে কিক করে তা করা যাবে।
 Insert : Insert নামের মেনুতে কিক করে  Break, Page Number, Date and Time, Field, Symbol, Comment, Footnot, Picture, Word Art, Auto Shapes, Tex Box ইত্যাদি মেনু ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট,আর্ট তৈরী ও কাজ করা যায়।
 Break :   কোন ডকুমেন্ট পেজ সম্পূর্ণ  বা কোন প্যারাগ্রাফ ব্রেক করে নতুন পাতা বা কলাম সৃষ্টি করতে এই Break :  মেনু ব্যবহার করে তা করা যায়।
 Page Number :   কোন ডকুমেন্ট এর প্রতি পাতায় স্বয়ংক্রীয় ভাবে পাতা নং দিতে চাইলে এই  Page Number   মেনু ব্যবহার করে প্রতিটি পাতায় Page Number  করা যায়।
 Date and Time:   কোন ডকুমেন্ট এ স্বয়ংক্রীয় ভাবে Date and Time  সংযোজন করতে হলে এই Date and Time মেনু ব্যবহার করে তা করা যায়।
 Field:   কোন ডকুমেন্ট এ পূর্ণ সংখ্যা লিখতে হলে এই Field:  মেনু ব্যবহার করে তা করা যায়। Field:  এ কিক করে ডায়ালগ বক্স থেকে Eqation and Formula ব্যবহার করে পূর্ণ সংখ্যা লিখতে হয়।
 Symbol :   কোন ডকুমেন্ট এ কোন বিশেষ প্রতীক বা চিহ্ন ব্যবহার করতে চাই তাহলে এই Symbol মেনুতে কিক করে Symbol  নির্বাচন করে ওকে  করলে Symbol  টি ডকুমেন্টের সাথে সংযুক্ত হবে এবং ক্লোজ বাটন ক্লিক করে শেষ করতে হবে।
 Comment :   আমরা যদি কোন ওয়ার্ড সম্পর্কে কোন মন্তব্য বা Comment  লিখতে চাই তা হলে তাহলে এই Comment মেনুতে কিক করে নির্ধারিত মন্তব্য লিখে ওকে  করে ডায়ালগ বক্স কোজ করলে কাজটি হয়ে যাবে।
 Footnot :   আমরা যদি কোন পাতার শেষে বা ডকুমেন্টের শেষে কোন মন্তব্য বা Footnot  লিখতে চাই তা হলে তাহলে এই Footnot  মেনুতে কিক করে নির্ধারিত মন্তব্য লিখে ঙশ  করে ডায়ালগ বক্স কোজ করলে কাজটি হয়ে যাবে।
 Picture :   আমরা যদি কোন ডকুমেন্ট এ কোন ছবি সংযোজন করতে চাই তা হলে তাহলে এই  Picture  মেনুতে কিক করে নির্ধারিত Picture   সিলেক্ট করে ওকে  করে ডায়ালগ বক্স কোজ করলে কাজটি হয়ে যাবে।
 Word Art :   আমরা যদি কোন ডকুমেন্ট এ কোন বিশেষ অংশকে ভিন্ন ভিন্ন ষ্টাইলে লিখতে বা সাজাতে চাই  তা হলে তাহলে এই Word Art  মেনুতে কিক করে Word Art Galary থেকে  নির্ধারিত Word Art সিলেক্ট করে ওকে  করে কাজটি হয়ে যাবে।
 Auto Shapes :  Insert >Picture > Auto Shapes এখন ডকুমেন্ট এ যে সেফ সংযোজন করতে চাই তার উপর মাউসের কিক করে অর্থাৎ ড্রাগ করে তা অংকন করা যাবে বা কাজটি সম্পন্ন করা যাবে।
 Text Box   লেখার বক্স। আমরা যদি কোন Document এ কোন বিশেষ অংশকে ভিন্ন ভিন্ন ষ্টাইলে লিখতে বা সাজাতে চাই তা হলে তাহলে এই Text Box মেনুতে কিক করলে একটি Text Box পর্দায় আসবে যার ভিতরে হামেশা লেখা যাবে।
 Format : Format নামের মেনুতে কিক করে Font, Paragraph, Tabs, Border and Shading, Change Case, Drop Cap, Bullets and Numbering, Style Gallery, Style, Background, Columns ইত্যাদি মেনু ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট, আর্ট তৈরী ও কাজ করা যায়।
 Font : Font   বা অক্ষর। এই মেনু ব্যবহার করে আমরা কোন ডকুমেন্ট এ ইরেজী অথবা বাংলার বিভিন্ন ষ্টাইলের  লেখার অর নির্বাচন করে নিতে পারি।
 Under Line : ডকুমেন্টের কোন বিশেষ অংশের নীচে দাগ দেওয়ার জন্য এই মেনু ব্যবহার করা হয়। ব্যবহার পদ্ধতি Format > Font > Under Line > Ok   অথবা কীবোর্ডের Ctrl + U কমান্ড দিয়ে কাজটি সহজেই করা যায়।
 Bold : ডকুমেন্টের কোন বিশেষ অংশের রং গাড় করে দেওয়ার জন্য এই মেনু ব্যবহার করা হয়। ব্যবহার পদ্ধতি Format > Font > Bold > Ok   অথবা কীবোর্ডের Ctrl + B কমান্ড দিয়ে কাজটি সহজেই করা যায়।
 Italic : ডকুমেন্টের কোন বিশেষ অংশ অথবা সম্পূর্ণ অংশ ইটালিক করে দেওয়ার জন্য এই মেনু ব্যবহার করা হয়। ব্যবহার পদ্ধতি Format > Font > Italic > Ok   অথবা কীবোর্ডের Ctrl + I কমান্ড দিয়ে কাজটি সহজেই করা যায়।
 Font Size : আমরা যদি আমাদের লেখার অরগুলোকে ছোট অথবা বড় আকারে লিখতে চাই তাহলে এই মেনু ব্যবহার করে তা করা যাবে। ব্যবহার পদ্ধতি অক্ষর ব্লক করে নিয়ে Format > Font > Font Size > Ok অথবা অক্ষর ব্লক করে নিয়ে কীবোর্ডের Ctrl + ] কমান্ড দিয়ে অক্ষর বড় এবং  Ctrl + [ কমান্ড দিয়ে অক্ষর ছোট করার কাজটি সহজেই করা যায়।
 Paragraph : এই Paragraph মেনু ব্যবহার করে আমরা কোন ডকুমেন্টে লাইন স্পেজ ছোট বড় সহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ করতে পারি।
 Tabs : আমরা যদি ডকুমেন্ট এ Tabs  সেট করতে চাই তাহলে এই Tabs  মেনু ব্যবহার করে  কাজ করতে পারি।
 Border and Shading : আমরা যদি আমাদের তৈরী কৃত কোন আর্ট বা Document এ অথবা পাতার চার পাশে Border অথবা Shado বা ছায়া সেট করতে চাই তাহলে এই Border and Shading মেনু ব্যবহার করে  কাজ করতে পারি।
 Change Case : আমরা যদি আমাদের তৈরী কৃত কোন Document এ লেখার ষ্টাইল ছোট হাতের বা বড় হাতের লেখা করতে চাই তাহলে Change Case   মেনুস্থ Upper Case  অথবা Lower Case মেনু  ব্যবহার করে কাজটি করা যাবে। আবার যদি শব্দের প্রথম অর ছোট বা বড় করতে Title Case ব্যবহার করে কাজটি সম্পন্ন করা যাবে।
Drop Cap : কোন Document এর প্রথম অর বড় করতে হলে Drop Cap  মেনু  ব্যবহার করে কাজটি করা যাবে। অথচ ডকুমেন্টের লাইন স্পেস ঠিক থাকবে।
 Bullets and Numbering : কোন Document এর Page Numbering করতে হলে Bullets and Numbering  মেনু  ব্যবহার করে কাজটি করা যাবে।
 Background : কোন  Document এর Page Background রঙিন করতে হলে Background মেনু  ব্যবহার করে কাজটি করা যাবে।
 Columns : কোন Document কে Columns  হিসেবে প্রকাশ করতে চাইলে Columns  মেনু  ব্যবহার করে কাজটি করা যাবে।
 Tools : Tools নামের মেনুতে কিক করে Spelling and Grammar, Word Count, Auto Correct, Mail Merge, Macro ইত্যাদি মেনু ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট, আর্ট তৈরী ও কাজ করা যায়।
 Spelling and Grammar : কোন Document এর ভিতরে কোন বানান শুদ্ধ করতে Spelling and Grammar মেনু  ব্যবহার করে কাজটি করা যাবে।
 Word Count : শব্দ গননা আমরা যদি Document এর শব্দ গননা করতে চাই তা হলে এই Word Count  মেনু  ব্যবহার করে কাজটি করা যাবে।
 Auto Correct : Document  তৈরী করা বা লেখার সময় স্বয়ংক্রিয় ভাবে ভূল সংশোধন করতে
Auto Correct মেনু  ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
 Mail Merge: মেইল মার্জ করতে বা একই চিঠি বিভিন্ন ঠিকানায় কপি সংযুক্ত করে পাঠাতে এই Mail Merge  মেনু  ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সাধারণত: মেইল মার্জ করতে চারটি পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়ে থাকে।
(১) মূল ডকুমেন্ট তৈরী করতে হবে।
(২) ডেটা ডকুমেন্ট তৈরী করতে হবে।
(৩) মূল ডকুমেন্টের প্রয়োজনীয় স্থানে মার্জ ফিল্ড সন্নিবেশিত করতে হবে।
(৪) মূল ডকুমেন্ট ও ডেটা ডকুমেন্ট দু’টি মার্জ বা সংযুক্ত করতে হবে।
এটি বাস্তবায়ন করতে দু’টো পদক্ষেপ গ্রহন করতে হবে। যেমন :
 পদক্ষেপ (১)
Dear Mr. ………………………
…………………………
Sir,
……………………………..
yours Company …………………
ডকুমেন্টটি যে কোন একটা নামে সেভ করতে হবে।
 পদক্ষেপ (২)
Tools > Mail Merge   ক্লিক করে পর্দায় ওপেন হওয়া ডায়ালগ বক্স থেকে ধারাবাহিক ভাবে নিম্নোক্ত কাজগুলো করতে হবে। Create > Frome > Letter > Active Window > Get Date > Creat Date Source  ডায়ালগ বক্সের Field সিলেক্ট করে  ওকে বার্টন ক্লিক করতে হবে। পর্দায় সেভ ডেটা সোর্স ডায়ালগ বক্স আসবে, যে নামে ডেটা ফাইলটি সেভ করতে চাই সে নামে সেভ করে ওকে করতে হবে। তারপর পর্দায় যে ডায়ালগ বক্সটা আসবে সেখানে Edit Date Source বার্টনে কিক করে ডেটা ফরমে ডেটা টাইপ করে  ওকে করতে হবে।
 Macro: কোন ডকুমেন্টের ভিতর কোন Word বা শব্দ অথবা কোন লাইন বার বার লেখার বা ব্যবহার করার প্রয়োজন হয় তাহলে সে কাজটি সহজ পদ্ধতিতে করতে এই Macro মেনু ব্যবহার করা হয়।
 ব্যবহার পদ্ধতি ঃ Tools > Macro > Record New Macro > Macro Name Box  এ নাম লিখে ওকে করতে হবে। এখন যা রেকর্ড করতে চাই তা লিখে Stop Recording  এ কিক করলে Macro তৈরী হয়ে গেলো। এখন এই Macro রান করতে হলে বর্ণিত পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। Tool > Macro Name Select > Run. কিক করে কাজটি করতে হবে।
Table : Table নামের মেনুতে কিক করে Insert Table, Insert Rows, Delete Rows Insert Columms, Delete Columms, Split Cells, Split Rows, Select Colums, Select Table, Distributy Cloumn Evenly, Heading, Sort, Formula, Average   ইত্যাদি মেনু ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট তৈরী ও কাজ করা যায়।
 Insert Table:   আমরা যদি টেবিল ডকুমেন্ট তৈরী করতে চাই তাহলে Table  মেনুস্থ Insert Table   মেনুতে মাউসের কিক করে ডায়ালগ বক্সে প্রয়োজনীয় কমান্ড দিয়ে কাজটি সহজে করতে পারবো।
 Insert Rows:   আমরা যদি টেবিল ডকুমেন্ট এ কোন রো বৃদ্ধি করতে চাই তাহলে টেবিলের যে খানে রো বৃদ্ধি করতে চাই সেখানে মাউসের পয়েন্টার রেখে নিম্নোক্ত পদপেগুলো অনুসরন করে তা করতে পারবো।
 ব্যবহার পদ্ধতি ঃ Table > Insert > Insert Rows কিক করলে কাজটি হয়ে যাবে অর্থাৎ রো বৃদ্ধি পাবে বা নতুন একটি রো তৈরী কবে।
 Delete Rows:   আমরা যদি টেবিল ডকুমেন্ট এ কোন রো মুছে ফেলতে চাই তাহলে টেবিলের যে রো মুছে ফেলতে চাই সেখানে মাউসের পয়েন্টার রেখে নিম্নোক্ত পদপেগুলো অনুসরন করে তা করতে পারবো।
 ব্যবহার পদ্ধতি ঃ Table > Delete > Delete Rows কিক করলে কাজটি হয়ে যাবে অর্থাৎ রো মুছে যাবে।
 Insert Colums : আমরা যদি টেবিল ডকুমেন্ট এ কোন কলাম বৃদ্ধি করতে চাই তাহলে টেবিলের যেখানে কলাম বৃদ্ধি করতে চাই সেখানে মাউসের পয়েন্টার রেখে নিম্নোক্ত পদপেগুলো অনুসরন করে তা করতে পারবো।
 ব্যবহার পদ্ধতি ঃ Table > Insert > Insert Colum কিক করলে কাজটি হয়ে যাবে অর্থাৎ কলাম বৃদ্ধি পাবে বা নতুন একটি কলাম তৈরী কবে।
 Delete Columms :   আমরা যদি টেবিল ডকুমেন্ট এ কোন কলাম মুছে ফেলতে চাই তাহলে টেবিলের যে কলামটি মুছে ফেলতে চাই সেখানে মাউসের পয়েন্টার রেখে নিম্নোক্ত পদপেগুলো অনুসরন করে তা করতে পারবো।
 ব্যবহার পদ্ধতি ঃ Table > Delete > Delete Columm কিক করলে কাজটি হয়ে যাবে অর্থাৎ কলামটি  মুছে যাবে।
 Split Cells:   আমরা যদি টেবিল ডকুমেন্ট এ কোন সেলকে ভাগ করতে চাই তাহলে ঐ সেলটি ব্লক করে  Split Cells  এ কিক করবো । এবার ডায়লগ বক্সে কয়টি ভাগ করতে চাই সে সংখ্যা লিখে ওকে করলেই কাজটি হয়ে যাবে।
 Split Rows:   আমরা যদি টেবিল ডকুমেন্ট এ কোন  রো কে ব্লক করতে চাই তাহলে  Split Rows:  এ কিক করবো। একটি রো ব্লক হয়ে যাবে।
 Select Columms:   এই মেনুকে ব্যবহার করে টেবিলের যে কোন কলামকে ব্লক করা যায়।
 Select Table:   এই মেনুকে ব্যবহার করে যে কোন টেবিল ডকুমেন্টকে ব্লক করা যায়।
 Distributy Cloumn Evenly:   এই মেনুকে ব্যবহার করে যে কোন টেবিল ডকুমেন্ট এর প্রশস্থতা সমান করা যায়। এেেত্র টেবিলটিকে সিলেক্ট করে ব্লক করে নিয়ে Distributy Cloumn Evenly  তে কিক করলে কাজটি হয়ে যাবে।
 Heading :   আমরা যদি টেবিল ডকুমেন্ট এ কোন নির্দিস্ট হেডিং প্রতিটি পাতায় স্বয়ংক্রিয় ভাবে করতে চাই তাহলে প্রথমে হেডিং কলাম ব্লক করে নিব তারপর এই Heading  মেনুতে কিক করলে কাজটি হয়ে যাবে।
 Sort :   আমরা যদি টেবিল এ লেখা ডকুমেন্টকে বর্ণাক্রমানুসারে বা ক্রমিক অনুসারে সাজাতে চাই তাহলে নিম্ন লিখিত কাজ গুলি সম্পন্ন করে তা করা সম্ভব।
 ব্যবহার পদ্ধতি ঃ Table > Sort > Ascending  ( ছোট থেকে বড়) Table > Sort > Desending  ( বড় থেকে ছোট) প্রয়োজন অনুসারে কমান্ড দিয়ে কাজটি করা যাবে।
 Formula :   টেবিল এ সূত্রের ব্যবহার করে বিভিন্ন গানিতিক ফলাফল নির্ণয় করা যায়।
 ব্যবহার পদ্ধতি ঃ টেবিলে সূত্র ব্যবহার করার জন্য নিম্নরূপ টেবিল তৈরী করতে হবে-
Name B asic House Rent Others Total
Mr. Rahman 3000 1000 500 4500
Mr. Sagor 4500 1200 600 6300
Mr. Arman 3500 1500 750 5750
Mr. Karim 3200 1600 800 5600
Total 14200 5300 2650
এবার মাউসের পয়েন্টার বা কার্সর Basic কলামের Total এর ঘরে রেখে Table মেনুতে কিক করে  Formula তে কিক করে ওকে বাটনে কিক করলেই কলামের যোগফল দেখাবে। এভাবে প্রত্যেকটি কলামের যোগফল নির্ণয় করা যাবে। Table > Formula > Ok  কমান্ড দিয়ে কাজটি করা যাবে।
 Average : Average  বা গড় নির্ণয় করা জন্য কার্সরকে ফিল্ডের সর্বনিম্নে রেখে Table > Formula নিদেশ Formula বক্স এ = চিহ্ন রেখে বাকী সব লেখা মুছে ফেলুন তারপর কীবোর্ড থেকে Alt+U   চেপে  Average সিলেক্ট করে রেঞ্জ নির্ধারন করে এন্টার কী চাপলে কলামের যোগফল পাওয়া যাবে। এভাবে প্রতি কলামের যোগফল বের করা যাবে।
 Window : Window  নামের মেনুকে ব্যবহার করে New Window, Arrange All, Split  এর কাজ করা যায়।
 New Window: এমএস ওয়ার্ডে একসাথে একাধিক ডকুমেন্ট-এ কাজ করলে উক্ত ডকুমেন্ট তালিকা  New Window  তে জমা রাখা এবং এখান থেকে কোন ডকুমেন্ট বা ফাইল ওপেন করা যায়।
 ব্যবহার পদ্ধতি : Window > New Window > নির্দিষ্ট ডকুমেন্ট/ ফাইল এ কিক করে কাজটি করা যায়।
 Arrange All:  এমএস ওয়ার্ডে একসাথে একাধিক বা যতগুলো ডকুমেন্ট ওপেন থাকবে তা একসাথে দেখা যাবে।
 ব্যবহার পদ্ধতি : Window > Arrange All এ কিক করে কাজটি করা যায়।
 Split : এমএস ওয়ার্ডে ডকুমেন্ট পেজ কে দুই ভাগে ভাগ করা।
 ব্যবহার পদ্ধতি : Window > Split  এ কিক করে মাউসের পয়েন্টার যেখানে কিক করা হবে পেজটি সেখান থেকে বিভক্ত হয়ে যাবে।
 Remove Split : এমএস ওয়ার্ডে ডকুমেন্ট পেজ কে দুই ভাগে ভাগ করা পদ্ধতি অর্থাৎ Split  উঠিয়ে দেয়া।
 ব্যবহার পদ্ধতি : Window > Remove Split  এ কিক করে কাজটি সহজে করা যাবে।
    স্টান্ডার্ড টুলবার ঃ
মেনুবারের নীচে বিভিন্ন প্রতীক সম্বলিত বারকে স্টান্ডার্ড টুলবার বলে। প্রতিটি প্রতীক বা আইকনকে এক একটি টুল বলা হয়। মেনু সিলেক্ট করে প্রয়োজনীয় কমান্ড না দিয়ে সরাসরি টুলবারের আইকন ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় কার্য সম্পাদন করা যায়। এতে সময়ও কম লাগে।
    টেক্স ফর্মেটিং টুলবার ঃ
টুলবারের নীচের সারিতে বিদ্যমান বারটিই  টেক্স ফর্মেটিং টুলবার। এতে বিদ্যমান অপশনগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো ব্যবহার করে ফন্ট পরিবর্তন, ফন্ট ছোট বড় করা, বোল্ড করা, আন্ডার লাইন করা, ইটালিক, এলাইনমেন্ট নির্ধরণ করা সহ আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করা যায়।
    রুলার ঃ
ফর্মেটিং টুলবারের নীচে স্কেল এর ন্যায় বারকে রুলার বলে। রুলার বিভিন্ন পরিমাপের জন্য অনেক গুরুত্ব বহন করে।
    স্ট্যাটাস বার ঃ
পর্দার একেবারে নীচে Page-1, see, At  ইত্যাদি লেখা বারকে স্ট্যাটাস বার বলে। Page-১ দ্বারা কার্সর ১ নং পাতায় আছে বোঝাচ্ছে।
    ড্রইং বার ঃ
স্ট্যাটাস বার এর উপরে Draw, Autoshapes  ইত্যাদি লেখা সহ বেশ কিছু সংখ্যক আইকন সম্বলিত বারকে ড্রইং বার বলে। বিভিন্ন ড্রইং এর কাজ সহজ করতে এই বারের প্রয়োজনীয় আইকন ব্যবহার করা হয়।
    স্ক্রল বার ঃ
পর্দার নীচে ডানে ও বামে  এবং পর্দার ডান পাশে উপরে ও নীচে ছোট তীর চিহ্নিত মধ্যবর্তী বারকে স্ক্রল বার বলে। এর সাহায্যে লেখার সীট বা চলতি প্রোগ্রামকে ঊপরে- নীচে ও ডানে- বামে সরানো যায়।
    মাউস পয়েন্টার ঃ
কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত অনেকটা ইঁদুরের মত দেখতে ডিভাইসটির নাম মাউস। কম্পিউটার ওপেন করলেই পর্দার উপর একটি এ্যরো বা তীর চিহ্নিত  দেখা যায়। মাউস নাড়ালে তীর চিহ্ন নড়া চড়া করে। কম্পিউটারের ভাষায় এই এ্যারো বা তীর চিহ্ন কে মাউসের পয়েন্টার বলা হয়। একে ব্যবহার করে কম্পিউটারকে বিভিন্ন কমান্ড করা হয়। মাউসের পয়েন্টার সব সময় এ্যারো চিহ্নের মত দেখায় না কার্যেক্ষেত্রে ইহা বিভিন্ন আকৃতি ধারন করে।
    ক্লিক করা ঃ
মাউসের বাম অথবা ডান পাশের বোতাম চেপে কমান্ড করাকে কিক করা বলে। একবার চাপলে সিঙ্গেল কিক, দুইবার চাপলে ডবল কিক বলে।
    ড্রাগ করা ঃ
ড্রাগ করা অর্থ হলো কিক করে মাউসের বোতাম চেপে রেখে উপরে – নীচে, ডানে-বামে বা প্রয়োজন মত স্থানে ছেড়ে দেওযাকে ড্রাগ করা বা মুভ করা বলে।
    কন্ট্রোল বক্স ঃ
টাইটেল বারের বাম পাশে W চিহ্নিত আইকন বা চিত্রকে কন্ট্রোল বক্স বলে। সরাসরি এটার উপর কিক করে বা Alt+Spacebar  চাপলে একটি মেনু ওপেন হয়। এ মেনুকে কন্ট্রোল মেনু বলে। এ মেনুস্থ বিভিন্ন অপশনসমূহ নির্বাচন করে পর্দায় উইন্ডো প্রদর্শন নিয়ন্ত্রন করা যায়। যেমন ঃ
 Restore : নির্বাচন করলে ইতিপূর্বে কোন পরিবর্তন করে থাকলে তা পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসবে।
 Move :  নির্বাচন করে  F1 কী চেপে মাউস পয়েন্টার মুভ করায়ে উইন্ডো স্থানাস্তর করা যায়।
 Size : নির্বাচন করে উইন্ডোর বর্ডার লাইনের মাঝে মাউস পয়েন্টার নিয়ে চেপে ধরে বাড়িয়ে বা কমিয়ে বক্সে একবার কিক করলে কন্ট্রোল মেনু ওপেন হবে কিন্তু ডবল কিক করলে তা বন্ধ হয়ে যাবে।
    Control Toolbox   (কন্ট্রোল টুল বক্স)ঃ
মেনু বারের View মেনুস্থ Toolbars এর মধ্যে প্রবেশ করে Control Toolbox এ টিক দিয়ে ওকে  করলে পর্দার বামপাশে একটি বক্স চলে আসবে কম্পিউটারের ভাষায় এটাকে Control Toolbox বলে।
 ব্যবহার পদ্ধতি : Menu Bar > View > Toolbars > Control Toolbox > Ok
    Dialog Box :
উইন্ডোজে বিভিন্ন মেনুস্থ অপশন সিলেক্ট করলে পর্দায় বিভিন্ন তথ্য সম্বলিত একটি বক্স প্রদর্শিত হয়, কম্পিউটারের ভাষায় উহাই ডায়ালগ বক্স নামে পরিচিত। কোন কাজের জন্য উইন্ডোজে বাড়তি কোন তথ্যের প্রয়োজন হলে ডায়ালগ বক্স ওপেন হয়। ডায়ালগ বক্সে বিভিন্ন অপশনে মাউস পয়েন্টার নিয়ে কিক করে অথবা ট্যাব কী চেপে কোন অপশনে গিয়ে এন্টার কী চাপলে অপশনটি কার্যকর হয়। কোন অপশনের নামের কোন অর আন্ডার লাইন করা থাকলে Alt কী চেপে ধরে এ অরটি চাপলে অপশনটি কার্যকর হবে।
    Recycle Bin :    রিসাইকেল বিন কম্পিউটারের এক প্রকার ডাষ্টবিন। কম্পিউটার হতে কোন ডাটা, বা ডকুমেন্ট ফাইল বা ফোল্ডার মুছে ফেললে তা প্রথমত: এই রিসাইকেল বিন নামের ডাষ্টবিনে জমা হয়। রিসাইকেল বিন হতে মুছে ফেললে তা কম্পিউটার হতে মুছে যায়। কোন গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট ভুলক্রমে মুছে ফেললে তা রিসাইকেল বিন হতে Restore  ব্যবহার করে আবার পূর্বের স্থানে ফেরৎ নেওয়া যায়।
 CD Write : Start > Programs/All Programs > Nero   এবার Nero ডায়ালগ বক্স ওপেন হবে, সেখান থেকে নির্বাচন করতে হবে CD/DVD অর্থাৎ কোনটা রাইট সকরতে চাই। তারপর কি ধরনের সিডি অর্থাৎ ডাটা, অডিও, ভিডিও কোনটি হবে তাও নির্বাচন করতে হবে। তারপর ডকুমেন্ট বা ডাটা সিলেক্ট করে সিডি বার্ন করে ওকে করলেই কাজটি সমাধা হবে।
বেসিক কম্পিউটার শিক্ষার আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সম্বলিত লেখা পড়তে এবং ঘরে বসে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ গ্রহন ও তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার জানতে এখনই লগইন করুন

 

 

Labels: